কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজায়
কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজায় এবং কিভাবে নতুন চুল গজায় এই সকল বিষয়ে জানতে হলে আমাদের এই লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকুন। কত বছর বয়স পর্যন্ত চুলকা যায় বা চুল কিভাবে নতুনভাবে গজায় এ সকল বিষয়ে জানতে হলে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইটে আসতে হবে কারণ আমরা এবার আপনাদের সুবিধার জন্য চুল গজানোর বিষয়ে কিছু তথ্য আপনাদের জন্য রেখেছি।
এই তথ্যগুলো জেনে রাখা সবার অনেক বেশি প্রয়োজন তাহলে সকলেই চুলের যত্ন নিতে পারবে এবং চুল সুন্দর করে গড়ে তুলতে পারবে। কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজায় তা হল জন্মের পর থেকে বাচ্চাদের চুল বড় হতে থাকে এবং যতবার চুল নাড়ু করে দেয়া হয় বাচ্চাদের চুল তত সুন্দর হয় এবং ঘন হতে থাকে। চুল গজানোর এই বিষয়টা হলো আপনি যতই বড় হোন না কেন আপনার চুল মাথা থেকে গজাতে থাকবে কিন্তু চুল গজানোর আরেকটি বিষয় হলো পুষ্টিকর খাবার এবং চুলে পর্যাপ্ত পরিমাণের ভিটামিন যদি থাকে তবে আপনার চুল গজাবে।
বৃদ্ধ বয়সের আগ পর্যন্ত চুল গজাতে পারে কারণ বর্তমানে সবার যে পরিমাণ চুল উড়তে থাকে সেই পরিমাণ চুল যদি মাথায় না গত তাহলে কিন্তু সকলেই তাত পড়ে যেত।তাই যাদের শারীরিকভাবে গ্রোথ ভালো বা চুলের পুষ্টি রয়েছে তাদের অনেক বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজাতে থাকে আর যাদের শরীরে কোন পুষ্টি নেই একেবারেই অতিরিক্ত টেনশনে থাকে এবং চুলের যত্ন নিতে পারে না তাদের চুল উঠে যায় এবং তাদের একবারে টাক পড়ে যাই। তাই চুল নিয়ে টেনশন না করে চুল কিভাবে ধরে রাখা যায় এ সকল বিষয়ে সবাইকে জানতে হবে। আপনি যদি চুল ঠিক করে রাখতে চান তাহলে অতিরিক্ত টেনশন করা যাবেনা বা গরমে চুল ভাপিয়ে রাখা যাবে না চুলকে পরিমাণ মতো পুষ্টি দিতে হবে।
মানুষের শরীরে যেমন পুষ্টির প্রয়োজন রয়েছে তেমন চুলেরও পুষ্টির প্রয়োজন রয়েছে কারণ যখনই চুল পুষ্টি পাবে এবং পরিমাণ মতো খাদ্য পাবে ঠিক তখনই সে চুলটি সঠিকভাবে বেড়ে উঠবে এবং ঘন ও মসৃণ থাকবে। চুলের খাদ্য বলতে তেল অনেকে আছে যারা বছরেও মাথায় তেল দেয় না আবার চুল ওঠা শুরু হয়ে গেলে চুল নিয়ে নানা রকম ভাবে টেনশন করে তাই চুল তেলে বেশি সুন্দর হয় সেজন্য নিয়মিত তেল দিতে হবে এবং চুলের যত্ন নিতে হবে। যদি আপনি একেবারেই চুলে তেল দেয়ার সময় না পান তাহলে আপনি সপ্তাহে দুই একবার তেল দিতে পারেন বা গোসলের আগেই চুলে তেল দিতে পারেন তাতে আপনার চুলের কিছুটা পুষ্টি পাবে এবং চুল বড় হতে থাকবে।
যখন আপনি আপনার চুলকে পরিমাণ মতো পুষ্টি দিতে থাকবেন তখন আপনার চুল সারা বছর বাড়বে এবং চুল বাড়ার কোন বয়স থাকবে না। যখন বৃদ্ধ বয়স চলে আসে তখন মানুষের স্বাভাবিক নিয়মে চুল পড়া শুরু হয়ে যায় এবং অনেক সময় অনেক বৃদ্ধ মানুষের একেবারে চুল থাকে না পুরো মাথা টাক পড়ে যায় আবার অনেক সময় বৃদ্ধ বয়সে অনেকের মাথায় অনেক চুল থাকে এটা ডিপেন্ড করে শারীরিক গ্রোথ এবং জেনেটিকের উপরে।
তাই চুল পড়া বা চুল নতুনভাবে গজানো নিয়ে চিন্তিত না হয়ে যত পারেন চুলের যত্ন নিতে হবে চুল কিভাবে ভালো হবে এবং চুলে কোন কোন প্রোডাক্ট ইউজ করলে চুলের উন্নতি হবে এ সকল বিষয়গুলো ভালোভাবে জানতে হবে। যত বেশি চুলের যত্ন করবেন তত বেশি চুল সুন্দর হবে ও লম্বা হবে। ছোট থাকতে যে সকল বাচ্চাদের চুল বেশি যত্ন করা হয় এবং চুল ভালোভাবে রাখা হয় পরবর্তী সময় তাদের চুল অনেক সুন্দর হয় তাই ছোট থেকে চুলের গ্রোথ যতটা বৃদ্ধি পাবে বড় হতে হতে সে গ্রোথটাই তুলে থাকবে।
কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজায় বলতে গেলে যখন পেটে থাকে বাচ্চারা তখন কয়েক মাস পরেই তাদের চুল গজাতে শুরু করে এবং যখন একটি বাচ্চা জন্মগ্রহণ করেন তখন পেটের মধ্যে থেকেই সে চুল জন্ম নিয়েই বের হয়।