গর্ভবতী অবস্থায় গ্যাসের ওষুধ খাওয়া যাবে কি
গর্ভবতী অবস্থায় গ্যাসের ওষুধ খাওয়া যাবে কি এমনটা অনেকেই জানেনা আবার গর্ভবতী অবস্থায় কি কি করতে হবে এবং কোন কাজ থেকে দূরে থাকতে হবে এমন বিষয়গুলো অনেকেই জানে না। তাই আপনার আজকে আমাদের ওয়েবসাইটে আসলে এ সকল বিষয়ে কিছু তথ্য জানতে পারবেন যে তথ্যগুলো জানা থাকলে আপনারা খুব সহজেই গর্ভবতী অবস্থায় কি কি করনীয় এবং কি থেকে দূরে থাকতে হবে তা জানতে পারবেন।
গর্ভবতী সময় অনেক সেনসিটিভ একটি সময় এই সময় অনেক কিছুই মেন্টেন করতে হয় কারণ আপনার একটি ভুলের জন্য অনেক বড় সমস্যা হয়ে যেতে পারে সেজন্য গর্ভবতী অবস্থায় কি খাওয়া যাবে এবং কি থেকে দূরে থাকতে হবে তা জেনে রাখা অনেক বেশি প্রয়োজনীয় বিষয়। গর্ভবতী হওয়ার পর থেকে বাচ্চা জন্মদানের আগ পর্যন্ত একটি মেয়েকে অনেক কিছু পরিত্যাগ করতে হয় এবং অনেক কিছু মেন্টেন করে চলতে হয় যেমন যেকোনো ধরনের রোগ হলে সেখানে ওষুধ খাওয়া যাবে না।
যেকোনো ধরনের সমস্যা হলে যদি আপনি কঠিন বা বেশি পারে ওষুধ খাইতে থাকেন তাহলে আপনার বাচ্চার উপর ইফেক্ট পরবে যার জন্য আপনাকে আগেই ভেবেচিন্তে চলাফেরা করতে হবে যেন কোন রকম কোন কঠিন রোগ বা কোন সমস্যা আপনার না হয়।যে অসুখী হোক না কেন কোন ধরনের ব্যথার ওষুধ বা কোন কিছুই আপনার খাওয়া যাবে না তাই যেকোন সমস্যা হলে খুব সতর্কতার সাথে সেটা ভালো করতে হবে আপনি কোন ওষুধ খেতে পারবেন না বা কোন ডাক্তার দেখিয়ে কিছু হবে না যদি বড় কিছু হয়।
তাই গর্ভবতী হওয়ার পর থেকে সবকিছু ঠিকঠাক রাখতে হবে কিভাবে চললে কি হবে এক বিষয়গুলো জানতে হবে। অনেক সময় অনেক মানুষ এই বিষয়গুলো জানে না না জানার কারণে নানা রকম ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে যায় কারণ যখন গর্ভবতী অবস্থায় আপনি নিয়ম মানবেন না বা যে কোন খাবার খেয়ে ফেলবেন আবার যেকোনো ধরনের ওষুধ সেবন করে ফেলবেন তাতে আপনার বাচ্চার অনেক বড় ক্ষতি হবে।
অনেক সময় এ বিষয়গুলো খেয়াল না রাখার কারণে অনেকের বাচ্চা নষ্ট হয়ে যায় সেজন্য আমরা আজকে আপনাদের গর্ভবতী অবস্থায় কি কেউ ওষুধ খাওয়া যাবে এবং কোন কোন রোগের জন্য তা দিয়ে একটি তালিকা তৈরি করেছে এখান থেকে আপনারা সকল বিষয় জানতে পারবেন। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না গর্ভবতী অবস্থায় গ্যাসের ওষুধ খাওয়া যাবে কিনা। হ্যাঁ গর্ভবতী অবস্থায় গ্যাসের ওষুধ খাওয়া যাবে তবে সেটা লিকুইড বা ট্যাবলেট হিসেবে যেটা পাওয়া যায় যেমন অ্যান্টাসিড।
গর্ভবতী অবস্থায় আপনার যদি অতিরিক্ত গ্যাস হয় বা আপনি যদি গ্যাসের জন্য একেবারে অস্থিরতা ভোগ করতে থাকেন তারপরেও আপনার বেশি পাওয়ারের কোন ওষুধ খাওয়া যাবে না কারণ আপনাকে অ্যান্টাসিড দেয়া হবে এবং এই এন্টাসিড এর মাধ্যমে যদি আপনার সমস্যা সমাধান না হয় তাহলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ এবং ডাক্তার আপনাকে যে ওষুধটা সাজেস্ট করবে গ্যাসের জন্য আপনি সেটা সেবন করতে পারবেন তাছাড়া বেশি পাওয়ারের কোন ওষুধ আপনি সেবন করতে পারবেন না।
অ্যান্টাসিড ওষুধটা তেমন কোন ক্ষতি করে না এটা শুধু গ্যাসের সমস্যা দূর করে যার কারণে গ্যাসের সমস্যা হলে আপনারা শুধু এটাই খেতে পারবেন গর্ভকালীন অবস্থায় তবে এটা লিকুইড বা ট্যাবলেট যেকোনো একটি খেলেই হবে। কিন্তু আপনি যদি ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে এন্টাসিড বাদ দিয়ে বেশি পাওয়ার এর কোন গ্যাসের ওষুধ খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে সেজন্য সবসময় সতর্ক থাকতে হবে।
গর্ভকালীন অবস্থায় আপনি যত সুস্থ থাকবেন আপনার বাচ্চা তত সুস্থ থাকবে এবং আপনি যত ইমিউনিটির সাথে পেটের মধ্যে বাচ্চাকে বড় করে তুলবেন বাচ্চা হবার পরে সেই ইমিউনিটি ধরে রাখতে পারবে এবং সেভাবে সে পুষ্টির সাথে বড় হতে পারবে। তাই গর্ভকালীন অবস্থায় সঠিক নিয়মে চলাফেরা করতে হবে এবং বাচ্চাকে সুস্থ রাখার জন্য যে সকল নিয়ম রয়েছে তা মেনে চলতে হবে।