পাইলসের প্রাথমিক চিকিৎসা

পাইলসের প্রাথমিক চিকিৎসা রয়েছে এই চিকিৎসাগুলো যখন আপনাদের জানা থাকবে তখন হঠাৎ করে যে মানুষগুলো পাইলসে আক্রান্ত হয়ে যায় তারা তাৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে এবং তখনই আরাম পেয়ে যাবে। প্রতিটা রোগের বিষয়ে প্রতিটা মানুষের সঠিকভাবে ধারণা রাখা প্রয়োজন কারণ কখন কে কিভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং সেটার প্রাথমিক চিকিৎসা যদি জানা থাকে তাহলে কিন্তু খুব সহজেই তাকে সুস্থ করা যায় তাৎক্ষণাৎ ভাবে।

হঠাৎ করে যদি কোন মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে কোথায় নিয়ে যাবেন কোন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাবেন এবং কিভাবে তার চিকিৎসা করাবেন নানা রকম চিন্তা মাথায় চলে আসে এমন সময় যদি আপনার হাতে নাগালের মধ্যে সকল বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম এবং হটলাইন নাম্বার থাকে তাহলে কিন্তু খুব সহজেই সেই রোগীটাকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব হবে। আপনাদের সুস্থতায় আমাদের কাম্য সেজন্য আমরা এ ধরনের আয়োজনগুলো করেছি আপনারা আমাদের এখান থেকে প্রতিটা বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তালিকা পেয়ে যাবেন নাম্বার পেয়ে যাবেন এবং যেকোনো সমস্যার জন্য তাদের সাথে খুব সহজে যোগাযোগ করতে পারবেন।

এবার আমরা আপনাদের জন্য পায়েলস হলে কি করতে হবে তার প্রাথমিক কিছু তথ্য দিয়ে আমাদের এবার আয়োজনটি করেছি আপনারা আমাদের এখান থেকে এই সকল বিষয়গুলো জানতে পারবেন এ বিষয়গুলো জানা থাকলে আপনারা খুব সহজেই এই সমস্যা থেকে একটু হলেও আরাম পেতে পারেন।পাইলসের সমস্যা কিন্তু হঠাৎ করেই হয় আর যখন এই সমস্যাটা হয় তখন একটি মানুষের অনেক বেশি কষ্ট হয় কারণ আমরা সারাদিনই যে সকল খাবারগুলো খাই সেগুলো কিন্তু আমাদের শরীরে হজম হয় শরীরের পুষ্টি যোগায় এবং অবশেষে সেগুলো শরীর থেকে বের হয়ে যায়।

কিন্তু পাইলসের সমস্যা এমন একটি সমস্যা যেটা মলদ্বারের সমস্যা এখানে অনেকটা ক্ষতর সৃষ্টি হয় এবং ভেতরের সমস্যার জন্য মলদার ছোট হয়ে আসে যার ফলে সেখানে পায়খানার আঘাত লাগলে ছিড়ে যায় বা কেটে যায়। তারপর বারবার বাথরুমে গেলে সেটার সমস্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে যার ফলে মানুষ কোন রকম আরাম পায় না আর প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে তো প্রতিটা মানুষকে যেতেই হবে সে ক্ষেত্রে কিন্তু এই সমস্যাটা বৃদ্ধি করলে চলবে না যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই সমস্যাটা কমাতে হবে। পাইলসের প্রাথমিক চিকিৎসা বলতে প্রথমেই আপনাকে এমন কিছু খাবার খেতে হবে যেগুলো আপনাদের শরীরে রক্ত পরিমান বৃদ্ধি করবে এবং পায়খানা নরম করবে।

যখন আপনাদের শরীরের ইমিউনিটি শক্তি বেশি থাকবে তখন কিন্তু এই ধরনের সমস্যাগুলো হবে না তাই খাদ্যের মাধ্যমে এ সমস্যাটা ভালো করার চেষ্টা করতে হবে। তারপরও যখন এই সমস্যাটা হয়ে যাবে তখন চিন্তিত না হয়ে ধৈর্য ধরে চেষ্টা করতে হবে কিভাবে এ সমস্যাটা থেকে দূরে থাকা যায় তার জন্য আপনাকে নিয়মিত ইসবগুলের ভুষি খেতে হবে। এরপরে একট

পাত্রে কুসুম গরম পানি নিয়ে সেখানে বসে থাকতে হবে ক্ষতস্থানটা যেন কোনো রকম জীবাণু না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এ সকল পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করে আপনারা প্রাথমিকভাবে পালসের সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পারেন বা প্রাথমিকভাবে আরাম পেতে পারেন এরপরে একটু সুস্থ অনুভব করলে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের কাছে চলে যেতে হবে।

এছাড়াও ব্যথার জন্য আপনারা কিছু ব্যথা নাশক ওষুধ খেতে পারেন যেটার মাধ্যমে ব্যথাটা কিছুটা কমবে এবং আরাম পাবেন।আশা করছি এ সকল বিষয়গুলো আপনাদের অনেক বেশি কাজে লাগবে এবং আপনারা যারা পাইলসের সমস্যা নিয়ে দীর্ঘদিন রয়েছে তারা আর ঘরে বসে থাকবেন না দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাবেন এবং চিকিৎসা নিবেন।

ডাক্তারের কাছে গেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বোঝা যাবে যে আপনার সমস্যাটা আসলে কোন পর্যায়ে আছে এবং তাদের চিকিৎসায় আপনি দ্রুত সুস্থ হতে পারবেন। বর্তমানে প্রায় ৮০% মহিলাদের এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে এবং অনেক মানুষ আছে যারা ডাক্তারের কাছে গিয়ে সঠিক কথা বলতে পারেনা যার ফলে তারা ডাক্তারের কাছেও যায় না এবং দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা নিয়ে থেকে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *