গাইনী বিশেষজ্ঞ ডাক্তার চট্টগ্রাম

গানে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার চট্টগ্রামের সকল তালিকা এবং এ সকল বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরা কখন কোথায় কোন হাসপাতালে চিকিৎসা প্রদান করছে তা জানতে চলে আসুন আমাদের ওয়েবসাইটে এবং আমাদের এই লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করছি আপনারা যারা চট্টগ্রামে বসবাস করছেন তারা এ সকল তথ্যগুলো পেয়ে অনেক বেশি উপকৃত হবেন কারণ চট্টগ্রাম অনেক বড় একটি জায়গা এখানে কোন হাসপাতালে কোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার চিকিৎসা দিচ্ছেন এটা জানা কিন্তু অনেক বেশি প্রয়োজন।

এই তথ্যগুলো যদি জানা থাকে তাহলে আরও বেশি ভালো হয় কারণ এই তথ্যগুলো জানা থাকলে যে কোন বিপদের সময় আপনারা যে কোন ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন আবার যেকোনো হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা নিতে পারবেন খুব সহজে।

অনেক সময় অনেক মানুষ আছে যারা হাসপাতাল সম্পর্কে ডাক্তার সম্পর্কে সঠিক তথ্য না জানার কারণে চিকিৎসা নিতে পারে না আবার অনেক মানুষ আছে যারা হাসপাতালে ভুল ধারণা নিয়ে থাকে যার ফলে তাদের চিকিৎসা নিতে আরো বেশি হয়রানি শিকার হতে হয়। সে ক্ষেত্রে যদি আপনার আমাদের ওয়েব সাইটে আসেন তাহলে এখান থেকে সকল তথ্য সংগ্রহ করে নিতে পারেন আমরা আপনাদের সুবিধার জন্য এবারের এই আয়োজনটি করেছি আপনারা আমাদের এখানে আসলে সকল বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের তথ্য জানতে পারবেন এবং খুব সহজে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন।

মহিলাদের এমন কিছু জটিল রোগ রয়েছে যা চিকিৎসা করা অনেক বেশি প্রয়োজন যেমন জরায়ুতে ক্যান্সার বা টিউমার। অনেক সময় অনেক মহিলারা জরায়ু নানারকম সমস্যা নিয়ে ঘরে বসে থাকে তারা সহজে ডাক্তারের কাছে যেতে চায় না সহজে চিকিৎসা করেনা কিন্তু এই যে তারা ডাক্তারের কাছে যায় না এতে যে তাদের কত বড় ক্ষতি হয় তারা একসময় ঠিকই বুঝতে পারে কিন্তু তখন আর কোন সময় থাকে না। আবার অনেক সময় মানুষের মাসিক বন্ধ হয়ে থাকে আবার অনেক সময় মানুষের মাসিক অতিরিক্ত হতে থাকে যার ফলে তাদের অনেক ক্ষতি হয়।

জরায়ুর সমস্যা গুলো ঠিক কেমন হয় আমি আপনাদের একটু ধারণা দিয়। যখন কোন মেয়ের জরায়ুর সমস্যা হবে তখন প্রথমে তার মাসিকের সমস্যা দেখা দিবে যেমন যদি আপনার একবার মাসিক হয় তার ১০-১৫ দিন পর আবারো মাসিক হবে বা ব্লিডিং হতে শুরু করবে সে ক্ষেত্রে সে মানুষটা ভাবতে পারে যে তার হয়তো মাসিকের জন্য এ সমস্যাটা হচ্ছে। সাধারণত মানুষের যখন মাসিকের সমস্যা দেখা দেয় তখন কিন্তু মানুষ যে কোন ধরনের ওষুধ খায় মাসিক বন্ধ হওয়ার জন্য কিন্তু নির্দিষ্ট কোন ডাক্তারের কাছে যায় না বা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখাও না যে আসলে তার সমস্যাটা কি। কিন্তু এ ধরনের সমস্যা তখনই দেখা দেবে যখন আপনার জরায়ুতে কোন

দেখা দেবে যেমন টিউমার যদি জড়াইতে টিউমার হয় তাহলে সেখান থেকে ব্রিডিং শুরু হতে পারে। ব্লিডিং অবশ্য অনেক পরে হবে কারণ যখন আপনার টিউমারের অবস্থা খুব বেশি খারাপ হয়ে যাবে তখন এ ধরনের সমস্যাটা হবে কিন্তু এর ফলে আপনি যে আগে থেকে সমস্যার সমাধান করেনি তার জন্য আপনাকে জরায়ু কেটে ফেলা লাগতে পারে।

তাই যাদের জরায়ুতে টিউমার বা মাসিকের কোন সমস্যা রয়েছে তারা দেরি না করে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাবেন এবং গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে গিয়ে সঠিকভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা করবেন যেন কোন রোগ হয়েছে সেটা পরীক্ষা করা যায়। যখন মাসিকের পরে অতিরিক্ত ব্লিডিং শুরু হয় তখন বুঝে নিতে হবে যে অন্য কোন সমস্যা রয়েছে কারণ মানুষের মাসিকের সমস্যা হলে যেটা হয় তার থেকে জরায়ুতে সমস্যা হলে আরো বেশি হয় তাই এটা বোঝা উচিত।

তাই আপনারা দেরি না করে যে কোন ধরনের গাইনি সমস্যা নিয়ে ঘরে না বসে থেকে চলে আসুন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের কাছে। যখন আপনি এই সকল সমস্যাগুলোর জন্য নিয়মিত ডাক্তারকে কাছে যাবেন এবং চিকিৎসা করাবেন তখন আপনার এই সমস্যাগুলো আর হবে না তাই সুস্থ থাকার জন্য নিয়মিত ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। আর আপনারা যারা চট্টগ্রামে বসবাস করছেন তারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে তথ্যগুলো সংগ্রহ করে রাখুন তাহলে আপনাদের যেকোনো সময় কাজে লাগবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *