পাইলসের জন্য হোমিও চিকিৎসা

পাইলসের সমস্যার জন্য হোমিও চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে অনেক মানুষ আছে যারা সরাসরি ডাক্তারের কাছে না গিয়ে হোমিও ডাক্তারের কাছে যায় চিকিৎসার জন্য। আজকে আমরা আপনাদের হোমিও চিকিৎসার বিষয়ে কিছু তথ্য জানাবো আপনারা যারা হোমিও চিকিৎসা নিতে অনেক বেশি পছন্দ করেন এবং পাইলসের জন্য যেতে চাইছেন তারা অবশ্যই আমাদের এই লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে পালসার সমস্যাটা ভালো হয় তাই আপনারা যারা চিকিৎসা নিতে চাচ্ছেন তারা নিতে পারেন কারণ হোমিও চিকিৎসা এমন একটি পদ্ধতি যেটা অনেক বেশি সময় লাগে কিন্তু জিনিসটা ভালো হয়। পাইলসের সমস্যা একবার শুরু হলে সেটা সহজে ভালো হতে চায় না আর এটার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে অনেকটা কষ্ট পেতে থাকে কারণ পাইলসের সমস্যা মানেই হলো মলদার দিয়ে অতিরিক্ত রক্ত পড়া এবং সেখানে ফুলে যাওয়া ও ব্যথা অনুভব হওয়া।

যে সকল মানুষের একবার পাইলসের সমস্যা হয়েছে তাদের বারবার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে আর এই সমস্যাটা হলে মানুষ অতিরিক্ত যন্ত্রের মধ্যে দিন পার করে। এই সমস্যাটা হলে মানুষ শুয়ে বসে কোন ভাবে আরাম পায় না কারণ সব সময় ওই জায়গাটাতে যন্ত্রণা হতে থাকে সেজন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটা চিকিৎসা করাই ভালো হবে। কিছু কিছু মানুষ আছে যারা

হোমিও চিকিৎসা অনেক বেশি পছন্দ করে এবং যেকোনো সমস্যা হলেই তারা হোমিও চিকিৎসা নিতে চায় এবং হোমিও ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নাই। সে ক্ষেত্রে আপনাদের বুঝতে হবে যে আপনারা যদি পাইলসের সমস্যা নিয়েও হোমিও ডাক্তারের কাছে যান তাহলে কিন্তু অনেকটা সময় লেগে যাবে সুস্থ হওয়ার জন্য কারণ হোমিও ওষুধ খাওয়ার ডোজগুলা সম্পূর্ণ কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত সেই অসুখ ভালো হয় না।

সেজন্য কিছু কিছু মানুষ আছে যারা তাড়াতাড়ি সুস্থ হওয়ার জন্য হোমিও চিকিৎসা না নিয়ে সরাসরি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যায় এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে চিকিৎসা করে নেন। হোমিও চিকিৎসা গুলো দেরিতে কাজ করে কিন্তু অনেক ভালো কাজ করে হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে নানারকম জটিল রোগ ভালো হয়ে যায় কিন্তু এটাতে একটু সময় বেশি লাগে এছাড়াও হোমিও চিকিৎসা নিতে গেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষার কোন ব্যবস্থা থাকে না যার ফলে শুধুমাত্র ওষুধের উপর বিশ্বাস করে এবং ডাক্তারের উপর বিশ্বাস করেই রোগীরা চিকিৎসা নেই।

হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে আপনাদের এমন কিছু ওষুধ দেয়া হবে যেগুলো খাওয়ার পরে আপনাদের পায়খানা একেবারে নরম হয়ে যাবে যার ফলে মলদ্বার দেয়া রক্ত পড়বে না এবং একবার যদি সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে পায়খানা যদি নরম হয় সেখানে আর আঘাত লাগবে না যার ফলে তাড়াতাড়ি এ সমস্যাটা ভালো হবে। পাইলসের সমস্যার মাধ্যমে যখন বারবার বাথরুমে যাওয়া যায় এবং সেখানে আঘাত লাগে তখন কিন্তু পাইলসের সমস্যাটা ভালো হতে চায় না এবং সেখানকার ক্ষতটা এত বেশি বৃদ্ধি পেয়ে যায় যে সহজে সেটা ভালো হতে চায় না।

যখন আপনার হোমিও চিকিৎসা নিবেন তখন কিন্তু ওষুধের পাশাপাশি আপনাদের কিছু খাবার নিষিদ্ধ করে দেয়া হবে যেমন যেসকল খাবারে এলার্জি হয় আবার খাওয়ার সাথে সাথে চুলকানি শুরু হয় সে সকল খাবারগুলো থেকে একেবারে দূরে থাকতে বলা হয় যেমন পুঁটি মাছ মসুরের ডাল ইলিশ মাছ গরুর মাংস ইত্যাদি। এছাড়াও এ সকল খাবার গুলো খেলে পায়খানা একেবারে কষা হয়ে যায় যার ফলে মানুষের এই পাইলসের সমস্যাটা আরো বেশি দেখা দেয়।

তবে চিন্তার কোন কারণ নেই আপনার যদি নিয়মিত হোমিও ওষুধ খেতে থাকেন এবং হোমিও ওষুধের ফুল ডোজ কমপ্লিট করেন তাহলে সেটা ভালো হয়ে যাবে একেবারে অনেক মানুষ হয়ে ওষুধ বিশ্বাস করে বিধায় তারা বারবার যেকোনো সমস্যা হলেই চিকিৎসা নেয় এবং তারা সুস্থ থাকে দীর্ঘদিন। আপনারা চাইলে হোমিও ওষুধ এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দুজনের কাছেই চিকিৎসা নিতে পারেন কারণ দুজনার চিকিৎসা দুই রকম এবং দুই রকম ভাবেই সুস্থ হওয়া সম্ভব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *