মাসিক মিস হওয়ার কতদিন পর প্রেগনেন্ট বোঝা যায়
মাসিক মিস হওয়ার কতদিন পর প্রেগনেন্ট বোঝা যায় এটা যারা জানেন না তারা সঠিকভাবে জেনে নিন আমাদের ওয়েবসাইট থেকে। এ বিষয়টা জানতে হলে আপনাকে কিছু লক্ষণ ফলো করতে হবে এই লক্ষণ গুলো যদি আপনি সঠিকভাবে ফলো করতে পারেন তাহলে আপনি মাসিক বন্ধ হওয়ার অনেক আগেই বুঝে ফেলবেন যে আপনি প্রেগন্যান্ট।
অনেক সময় অনেক মানুষ আছে যারা সহজে বুঝতে পারে না তারা আমি তো ওয়েবসাইটিতে লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন শেষ পর্যন্ত তাহলে বোঝা যাবে যে আসলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার পরে আপনার কোন কোন লক্ষণ গুলো প্রথমে ধরা দিবে। এ বিষয়ে ডাক্তাররা অনেক কথা বলেন ডাক্তাররা বলে থাকেন যে অবশ্যই আপনাকে লক্ষণগুলো ফলো করতে হবে যখন আপনি ভালোমতো লক্ষণ গুলো ফলো করতে পারবেন তখন কিন্তু মাসিক বন্ধ হওয়ার আগেই আপনি বুঝে যাবেন।
আপনি প্রেগন্যান্ট কিনা এটা বুঝতে হলে অবশ্যই আপনাকে একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যেমন আপনি কোন সময় সহবাস করছেন এটা যদি আপনি ভালোমতো বুঝতে পারেন তাহলে আপনি বুঝে যাবেন আপনি প্রেগন্যান্ট কিনা। আপনারা যদি বেবি নিতে
চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে মাসিক ভালো হওয়ার নয় থেকে 19 দিনের মধ্যে সহবাস করতে হবে এই সময়টা হল বেবি নেয়ার জন্য একদম পারফেক্ট। এ সময়ের মধ্যে সহবাস করলে আপনারা যদি বেবি নেওয়ার জন্যই করেন তাহলে বুঝবেন যে এক মাসের মধ্যেই আপনারা শিওর হতে পারবেন আপনারা প্রেগন্যান্ট কিনা।
মাসিক বন্ধ হওয়ার এক মাস পরে কিন্তু বোঝা যায় প্রেগন্যান্ট হয়েছেন কিনা কারণ সঠিক সময় যদি আপনারা সহবাস করতে পারেন তারপরে কিন্তু মাসিক বন্ধ হয়ে যায় মানে যখনই শুক্রাণু ডিম্বাশয় প্রবেশ করে এবং সেটা সঠিক সময়ে তখন কিন্তু সেটা জরায়ুতে থেকে যায় বা সেটা আস্তে আস্তে বড় হতে শুরু করে তখন আপনাদের বুঝে ফেলতে হবে পরবর্তী মাসে মাসিক হবে না।
আর যেহেতু আপনারা বাচ্চা নেয়ার জন্য সহবাস করছেন সে ক্ষেত্রে আপনারা নিজেরাও কিছু কিছু লক্ষণ আছে যেগুলো ভালোমতো বুঝতে পারবেন। যেমন যদি সঠিক সময়ে সহবাস করেন এবং বাচ্চা পেটে চলে আসে সেক্ষেত্রে মাসিক বন্ধ হওয়ার আগে আপনাকে লক্ষণগুলো ধরা পড়বে ধরুন আপনি ঘুম থেকে উঠলেন হঠাৎ করে আপনার অতিরিক্ত মাথা ঘুরবে। আপনার স্তন ব্যথা করবে এবং হঠাৎ করে আপনি অতিরিক্ত ব্যথা অনুভব করতে শুরু করবেন।
এছাড়াও আপনার বমি বমি ভাব লাগবে এবং যেকোনো সময় মাথা ঘুরে পড়ে যেতে পারেন। যেকোনো খাবার সামনে থাকলে সেটা খেতে ইচ্ছে করবে না আবার যে কোন খাবার দেখলে সেটা অরুচি চলে আসবে। আপনার অতিরিক্ত পছন্দের খাবার দাও তখন আপনার ভালো না লাগতে পারে। কোন ধরনের গন্ধ নিজের মধ্যে নিতে পারবেন না এবং যে কোন গন্ধই যদি জোর করে সহ্য করতে যান তাহলে আপনি বমি করে ফেলবেন বা আপনার মাথা ঘুরে যাবে।
এ সকল লক্ষণ গুলো আপনার মাসিক বন্ধ হওয়ার আগে আপনি বুঝতে পারবেন। এছাড়াও যখন পরবর্তী মাসে আপনার মাসিক হবে না তখন যদি আপনি মাসিক বন্ধ হওয়ার পাঁচ থেকে ছয় দিনের মধ্যে কাঠি দিয়ে পরীক্ষা করেন তাহলে দেখবেন যে কাঠিতে পজেটিভ চলে আসছে। পজিটিভ আসার পরে অবশ্য আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং ভালোভাবে পরীক্ষা করে শিওর হতে হবে আপনি প্রেগন্যান্ট কিনা। সে ক্ষেত্রে বলা যায় যে মাসিক মিস করার প্রায় 5 থেকে 10 দিন পরে আপনারা ভালোমতো বুঝতে পারবেন আপনারা প্রেগনেন্ট হয়েছেন কিনা।
এ সময়টা অনেক ভালোভাবে বোঝা যায় মাসিক মিস করার পরে। আপনারা যারা প্রথমবার বাচ্চা নিতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই এ বিষয়গুলো ভালোভাবে জেনে নেবেন এতে করে আপনাদের কোন ক্ষতি হবে না অনেক সময় মাথা ঘোরার লক্ষণ দেখলে যে কোন ডাক্তারের কাছ থেকে যেকোন ওষুধ খাওয়া হয় শরীর দুর্বলতার কারণে। তবে এটা আপনার বাঁচার জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর সেজন্য প্রথম অবস্থায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পরে যে কোন ওষুধ খাবেন যাতে বাচ্চার কোন ক্ষতি না হয়।