নতুন চুল গজাতে কত দিন সময় লাগে
নতুন চুল গজাতে কত দিন সময় লাগে সঠিকভাবে যারা জানেন না তারা এ বিষয়গুলো জানতে বা সঠিক তথ্যগুলো পেতে চলে আসুন আমাদের ওয়েবসাইটে এবং আমাদের এই লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আমরা এবার আপনাদের সুবিচার জন্য চুলের সকল সমস্যার সমাধান নিয়ে এবারের আয়োজনটি করেছি আপনারা যারা নতুন চুল গজাতে চাইছেন এবং চুলের সঠিকভাবে যত্ন নিতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই আমাদের এই লেখাগুলো পড়ুন।
চুলের যত্ন নিতে হলে এবং চুলকে সঠিকভাবে বড় করে তুলতে হলে আপনাকে বেশ কিছু কাজ করতে হবে কারণ চুলের যত বেশি যত্ন নিবেন চুল তত বেশি ভালো থাকবে এবং নতুন চুল গজাবে। আপনি যদি সঠিকভাবে চুলের যত্ন নিতে পারেন তাহলে কিন্তু খুব বেশিদিন সময় লাগবে না আপনার নতুন চুল গজাতে তাই আপনারা যারা নতুন চুল গজানোর ঠিক কত দিন সময় লাগে এটা জানতে চেয়েছেন তারা আমাদের এই লেখাগুলো শেষ পর্যন্ত পড়ুন এবং আমরা যে টিপসগুলো দিয়েছি সেগুলো ফলো করার চেষ্টা করুন। মানুষের নতুন চুল তখন গজায় যখন তার আগেকার সকল চুল পড়া সমস্যা দূর হয়ে যায় এবং মাথা একেবারে ঠিক থাকে সেই সময় কিন্তু নতুন ভাবে চুল গজাতে সাহায্য করে।
আপনি যদি রেগুলার জন্য নিতে থাকেন তাহলে নতুন চুল গজাতে আপনার বেশিদিন সময় লাগবে না কিন্তু চুল গজাতে হলে প্রথমে আপনাকে চুলের সঠিকভাবে যত্ন নিতে হবে আর চুলের সঠিকভাবে যত্ন নিতে হলে চুলে সঠিকভাবে তেল দিতে হবে। মানুষটা এরকম খাদ্য ছাড়া চলতে পারে না ঠিক চুল তেল ছাড়া সুন্দর হতে পারে না কারণ চুলের যত মানেই তাকে সঠিকভাবে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন তেল ব্যবহার করা। আপনি যখন মাথার সমস্যা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন তখন থেকে শুরু করে যদি আপনি নিয়মিত চুলে তেল দিতে শুরু করেন এবং সে তেলটা যদি আপনার চুলের জন্য একেবারে পারফেক্ট হয় তাহলে এক সপ্তার মধ্যে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার চুল পড়া কমেছে এবং আপনি খুব তাড়াতাড়ি নতুন চুল গজাচ্ছে আর যখনই নতুন চুল গজাবে তখন আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন।
তাই চুল পড়ার সমস্যা নিয়ে সমাধান অনেক রয়েছে কিন্তু এই সমাধান গুলো অনেক সময় অনেক মানুষ ব্যস্ততার কারণে করতে পারে না যার ফলে তাদের সমস্যা একেবারেই ভালো হয় না। চুল পড়ার সমস্যা দূর করতে হলে প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে তাহলে কি কারনে আপনার চুল পড়া সমস্যাটা শুরু হয়েছে সেটা বের করতে হবে এজন্য আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনার মধ্যে কোন সমস্যা হচ্ছে কিনা যেমন কোন পুষ্টিকর খাবারের অভাব বা কোন ইমিউনিটিরা ভাবে ইত্যাদি। যখন মানুষের শরীরে ভিটামিন বি ১২ অভাব হয় তখন তার চুল ওঠা শুরু করে সেজন্য আপনাদের চেষ্টা করতে হবে শরীরে যেন পর্যাপ্ত পরিমাণের ভিটামিন থাকে।
এছাড়াও তেলের পাশাপাশি নিয়মিত চুলে হেয়ার প্যাক দেয়ার চেষ্টা করবেন আপনি সারাদিন যতই বেশি ব্যস্ত থাকুন না কেন সপ্তাহে যদি দুই দিনও সময় পান বা একদিন সময় পান তখনই আপনি হেয়ার ব্যাক দিবেন। এই হেয়ার প্যাক গুলো কিনা নয় আপনি একবারে প্রাকৃতিক উপায় যেগুলো তৈরি করতে পারবেন সেগুলো তুলে দিবেন তাহলে কোন সাইড ইফেক্ট হবে না এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে। এছাড়াও আপনারা চাইলে নিয়মিত তেল দিতে পারেন এমন কিছু তেল ব্যবহার করবেন যে তেল গুলো চুল বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে আবার যে শ্যাম্পু গুলো ব্যবহার করবেন সেই শ্যাম্পু গুলো যেন চুলের জন্য পুষ্টিকর হয়।
তেল এমনভাবে ব্যবহার করবেন যেন প্রতিটা চুলের গোড়ায় তেল যায় এবং সঠিকভাবে সেটা ব্যবহার করা যায় কারণ আপনি যখন সঠিক নিয়মে তেল দিতে শুরু করবেন তখন কিন্তু চুল উঠা একেবারে কমে যাবে এবং চুল তার পর্যাপ্ত পরিমাণের পুষ্টি পাবে। তাই যখন আপনি চুলের সঠিকভাবে যত্ন নিতে শুরু করবেন তখন কিন্তু চুল গাজাতে বেশি সময় লাগবে না খুব অল্প সময় বা এক সপ্তাহের মধ্যে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার নতুন চুল গজাচ্ছে কারণ নতুন চুল গজালে মাথায় অনেক ছোট ছোট চুল দেখা যাবে তখনই বুঝে নিতে হবে।