মাসিক সাধারণত কতদিন থাকে

মাসিক সাধারণত কতদিন থাকে এ বিষয়টা নিয়ে এবার আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে কিছু তথ্য দিয়েছি আপনারা যারা এগুলো জানতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটের লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন। মাসিকে যে কোন সমস্যার জন্য চিন্তিত রয়েছেন চিন্তার কোন কারণ নেই শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসবেন এবং সকল বিষয়ে সঠিকভাবে জানতে পারবেন।

অনেক সময় মাসিকের এমন কিছু সমস্যা দেখা দেয় যা আশেপাশের কোন মানুষের সাথে আলোচনা করে বোঝা যায় না সে ক্ষেত্রে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে আসবেন এবং ওই বিষয়গুলো ভালোমতো জেনে নেবেন। কিছু কিছু সময় আছে যাদের প্রথমবার মাসিক হয় তারা কিন্তু পরিবারের সবার সাথে আলোচনা করতে চাই না বা এ বিষয়টা নিয়ে অনেকটা লজ্জাবোধ করে সেজন্য সকলকে খুলে কিছু বলতে পারেনা। তবে যেহেতু বর্তমানে আধুনিকের সময় সবার কাছে বড় ফোন রয়েছে সেক্ষেত্রে আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে আসবেন এবং জেনে নেবেন আপনাদের যে সকল সমস্যাগুলো রয়েছে।

মাসিক নিয়ে বিভিন্ন ডাক্তার বিভিন্ন মতামত দিয়েছেন আপনারা আমাদের এখান থেকে যে সকল বিষয়গুলো জানতে চাচ্ছেন এগুলো জেনে নিতে পারবেন ডাক্তারি ভাষায়। মাসিক কতদিন থাকবে কত দিনের মধ্যে ভালো হবে এবং এটা কতদিন থাকা প্রয়োজন এ সকল বিষয় নিয়ে ডাক্তাররা যে সকল পরামর্শ দিয়ে থাকেন আপনারা সব কিছু পেয়ে যাবেন আমাদের ওয়েবসাইটে। মাসিক সাধারণত কতদিন থাকে এই বিষয়টা আপনারা যারা জানতে চেয়েছেন তাদের অবশ্যই মাসিকের কোন সমস্যা রয়েছে।

কারণ যদি আপনাদের সমস্যা না থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনারা সঠিকভাবে জানতে পারতেন যে আসলেই মাসিক কতদিন থাকে যদি আপনার কম সময়ের মধ্যে মাসিক ভালো হয়ে যায় সেটা কিন্তু সমস্যা আবার যদি আপনার অনেক বেশি রক্তক্ষরণ হয় সেটাও কিন্তু সমস্যা। তাই যখন আপনি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে সব ঠিক তথ্যটা জানবেন তখন কিন্তু এটা নিয়ে ডাক্তারের কাছে যেতে পারেন বা বিভিন্ন ধরনের ওষুধও সেবন করতে পারেন। মাসিক সাধারণত ৭ দিন থাকে।

এই সাত দিনের মধ্যে কিন্তু মাসিক একেবারে ভালো হয়ে যায় আবার কারো কারো কিছু কিছু সময় সাত দিনের আগেও ভালো হয়ে যায়। যেমন ধরুন মাসিক যদি ১ তারিখে হয় তাহলে অনেক সময় তিন তারিখের মধ্যেই কারো কারো ভালো হয়ে যায় তবে এই তিন দিনের মধ্যে অবশ্যই তাকে পর্যাপ্ত পরিমাণের ব্লিডিং সহ্য করতে হয়। যাদের অল্প সময়ের মধ্যে ভালো হয়ে যায় তাদের কিন্তু এই অল্প সময়ের মধ্যে অতিরিক্ত ব্লিডিং এবং ব্যথা হয়।

আবার যাদের সাত দিনের বেশি সময় লেগে যায় তাদেরও কিন্তু অনেকটা ক্ষতি হয় যেমন এই সাত দিনের মধ্যেও কিন্তু অতিরিক্ত ব্লিডিং হতেই থাকে কারণ এটা তাদের সমস্যা অল্প সময়ের মধ্যে যদি ভালো হয় মানে সাত দিনের মধ্যে যদি ভালো হয় সেটা স্বাভাবিক বিষয়। ৭ দিনের পরেও যাদের মাসিক থাকে বুঝে নিতে হবে তাদের কোন সমস্যা রয়েছে। তুমি অনেক সময় স্বাভাবিকভাবেই সাত দিনের বেশি থাকে কিছু কিছু মানুষের বুঝে নিতে হবে তাদের শারীরিক অবস্থা একটু দুর্বল।

তবে সাত দিন থেকে আট দিন সময় লাগতে পারে তার বেশি সময় যদি আপনাদের মাসিক হতে থাকে সেটা কিন্তু আরো বেশি বিপদজনক কারণ শরীর থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হতে থাকলে কিন্তু একটি মানুষ আরো বেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই বলা যেতে পারে প্রথম অবস্থায় সাধারণত মাসিক সাত দিন থাকে কিছু কিছু মানুষের সাত দিন থেকে আট দিনে যেতে পারে কিন্তু যখনই আপনার এর বেশি সময় ধরে মাসিক হবে তখনই আপনি ডাক্তারের কাছে যাবেন।

অনেক সময় হরমোনাল সমস্যার জন্য এমনটা হয়ে থাকে তবে এটার ফলে যে মহিলার এতদিন ধরে মাসিক হয় তার শারীরিক অবস্থা বিপর্যয় চলে যায়। যখন আপনার ডাক্তারের কাছে যাবেন তখন ভালোমতো চিকিৎসা করা হবে যার ফলে আপনারা অল্প সময়ের মধ্যে সুস্থ হতে পারবেন এবং আপনাদের শরীর থেকে অতিরিক্ত রক্ত খাওয়ানো হবে না দুর্বল হয়ে পড়বেন না।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *