এলার্জি যুক্ত খাবারের তালিকা
এলার্জি যুক্ত খাবারের তালিকা গুলো যদি আপনাদের জানা থাকে তাহলে যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা সেই সকল খাবারগুলো থেকে খুব সহজে বিরত থাকতে পারবে আর এই বিষয়গুলো অনেকেই জানে না যার ফলে তারা এ খাবারগুলো খেয়ে ফেলে এবং তাদের এলার্জি শুরু হয়ে যায়।
তাই আমি এবার আপনাদের সুবিধার জন্য এলার্জি যুক্ত খাবারের তালিকা দিয়ে আমাদের এই আয়োজনটি করেছি আপনারা আমাদের এখান থেকে কোন কোন খাবারে এলার্জি রয়েছে সে সকল তালিকা পেয়ে যাবেন এবং এই খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে পারবেন। এলার্জি বিভিন্ন জায়গায় হতে পারে আবার বিভিন্ন খাবার খেলে বা বিভিন্ন পরিবেশের সাথে এলার্জির একটি সম্পর্ক রয়েছে।
তাই আপনার যদি এলার্জি হয়ে থাকে কিভাবে কি করতে হবে এবং কোন খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে সবকিছু আমাদের ওয়েবসাইটে রয়েছে যা যা না থাকলে আপনি অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পাবেন খুব তাড়াতাড়ি। এলার্জির যুক্ত যে খাবার গুলো রয়েছে তা হলো গরুর দুধ গরুর মাংস। অনেক সময় ছোট বাচ্চাদের যাদের বয়স তিন বছরের কম তাদের গরুর দুধ দিলে তাদের অ্যালার্জি শুরু হয়ে যায় বা তাদের গায়ে হাত পা চুলকাতে থাকে তারা এ খাবারটা হজম করতে পারেনা।
তাই আপনারা যারা ছোট বাচ্চাদের গরুর দুধ খাওয়াতে চান বা খাওয়ান তারা একটু খেয়াল রাখবেন যে আপনার বাচ্চাদের এটা খাওয়ানোর পরে কোন সমস্যা হচ্ছে কিনা যদি সমস্যা না থাকে তাহলে আপনি খাওয়াতে পারেন কিন্তু যদি সমস্যা হয় তাহলে সে যত বড় হবে আস্তে আস্তে তার এলার্জি বাড়তে থাকবে তাই এ বিষয়টি সতর্ক হতে হবে। অনেকের গরুর মাংস এলার্জি রয়েছে আর গরুর মাংস যখন খাওয়া শুরু করবেন তখন অবশ্যই আপনাকে ওষুধ খেতে হবে কারণ গরুর মাংস খেলে এত তাড়াতাড়ি এলার্জি বেড়ে যায় যে আপনি কল্পনা করতে পারবেন না।
অনেক সময় ডিম ও মানুষের এলার্জি থাকে যেমন হাঁসের ডিম হাঁসের ডিম খেলে কিন্তু এলার্জি খুব তাড়াতাড়ি বাড়ে। আবার হাঁসের মাংস খেলো অনেকের এলার্জি বাড়ে। সেজন্য আপনারা ডিম বা হাঁসের মাংস খাওয়ার আগে ভালোভাবে বুঝে নেন যে এটাতে আপনার কোন সমস্যা হয় কিনা যদি সমস্যা হয় তাহলে খাবারটি না খাওয়াই ভালো। মাছ মাছের মধ্যে অনেক ধরনের রয়েছে যেগুলোতে এলার্জি বাড়তে থাকে যেমন সামুদ্রিক কিছু মাছ রয়েছে যেগুলো খেলে এলার্জি বেড়ে যায় আবার ইলিশ মাছ এটার অনেক বেশি স্বাদ কিন্তু এটা খেলে অ্যালার্জি খুব তাড়াতাড়ি বাড়ে।
বাদাম এর মাধ্যমে এলার্জি খুব তাড়াতাড়ি বেড়ে যায় কারণ যখন এটা আপনারা খাবেন বা বাচ্চাদের খাবেন তখন গা চুলকাবে বা চুলকানি হতে পারে সে ক্ষেত্রে এ ধরনের খাবার গুলো এড়িয়ে চলা অনেক বেশি উত্তম। অনেক সময় সয়া খাওয়ার সাথে সাথে এলার্জি বৃদ্ধি পেয়ে যায় তাই সয়া খাওয়ার আগে আপনি ভালোভাবে জেনে নিবেন যে এটাতে আপনার অ্যালার্জি আছে কিনা যদি এলার্জি থাকে তাহলে এটা আপনি খাবেন না।
বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি এবং ফলে এলার্জি রয়েছে সেজন্য শাকসবজি খাওয়ার আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে যে কোন গুলো খেলে আপনার অ্যালার্জি হবে না। যে সকল শাকসবজিতে এলার্জি রয়েছে তা হলো কচুর স্বাদ পুঁইশাক বেগুন গাজর টমেটোতে অনেক সময় অনেকের এলার্জি দেখা দেয় বিভিন্ন মানুষ ধরনের বিভিন্ন জনের বিভিন্ন রকমের এলার্জি রয়েছে তাই কার কোনটাতে খেলে এলার্জি হয় সেটা শেখার পরে বুঝতে পারবে এবং এই খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে।
আশা করছি আপনারা আমাদের এই তালিকা থেকে বুঝতে পারছেন যে কোন কোন খাবারে এলার্জি রয়েছে এবং কোন কোন এলার্জি যুক্ত খাবার না খেলে আপনি সুস্থ থাকতে পারবেন। শুধুমাত্র আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা এই ধরনের আয়োজনটি করেছি তাই এলার্জিযুক্ত খাবার বলতে গেলে এই খাবারগুলোকে বোঝায় এর মধ্যে আরো অনেক কিছু রয়েছে যা আপনাদের খেলে খুব তাড়াতাড়ি এলার্জি বেড়ে যাবে আশা করছি আপনারা বুঝতে পারছেন এবং এগুলো মেনে চললে আপনারা এনার্জি মুক্ত জীবন যাপন করতে পারবেন।