মাসিক বন্ধ হচ্ছে না
মাসিক বন্ধ হচ্ছে না কিন্তু সময় পার হয়ে যাচ্ছে এবং অতিরিক্ত ব্লিডিং হচ্ছে সেটা নিয়ে চিন্তিত কোন চিন্তার কারনেই চলে আসুন আমাদের ওয়েবসাইটে এবং আমাদের এই লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন। মাসিকের যে কোন সমস্যা হলে আপনার অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে সমাধান খুঁজে পেতে পারেন কারন এই সকল বিষয় নিয়ে অনেক সময় অনেক মানুষ ডাক্তারের কাছে যেতে চায় না।
অনেক মানুষ তো মাসিকে যেকোন সমস্যা নিয়ে অন্য কোন মানুষের সাথে আলোচনা করতে লজ্জা পায় সে ক্ষেত্রে তাদের সমস্যা সমস্যায় থেকে যায় এবং তারা দিন দিন আরো খারাপ পর্যায়ে চলে যায়। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন তাহলে মাসিকের যে কোন সমস্যা নিয়ে সকল তথ্য পেয়ে যাবেন এবং এই অনুযায়ী আপনারা কাজ করলে দেখবেন যে মাসিকের সমস্যা খুব দ্রুত ভালো হয়ে যাচ্ছে। যদিও প্রতিটা বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা তাদের কাছে চিকিৎসা নেয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কিন্তু তারপরও আপনারা যারা ডাক্তারের কাছে যেতে পছন্দ করেন না তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিতে পারবেন।
আমরা এবার আপনাদের সুবিধার জন্য মাসিকে যে কোন সমস্যার বিষয়ে তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে দিয়েছি শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটের শেষ পর্যন্ত থাকবেন এবং আমাদের এই লেখাগুলো পড়লে বুঝে যাবেন যে কোন সমস্যার জন্য আপনার কি করা প্রয়োজন। মাসিক বন্ধ হচ্ছে না এটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় কারণ এটি একটি নির্দিষ্ট সময়
রয়েছে এই সময় এর মধ্যে যখন মাসিক বন্ধ হয়না তখন কিন্তু একটি মানুষের নানা রকম ভাবে চিন্তা শুরু হয়ে যায়। প্রতিটা মেয়ে মানুষের জন্য মাসিক একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এটা হলেও সমস্যা এটা না হলেও সমস্যা তবে হ্যাঁ এটা হওয়া প্রয়োজন একটার সময় মতো এবং নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত থাকাটা প্রয়োজন।
মাসিক সাধারণত প্রতিটা মেয়ে মানুষেরই সাত দিন থাকে খুব জোর হলে কিছু কিছু মানুষের আট দিন পর্যন্ত যায় কিন্তু এর বেশিও যদি মাসিক হতে থাকে তাহলে কিন্তু একটি মানুষের জন্য শারীরিকভাবেও ক্ষতি করে এবং মানসিকভাবে ক্ষতিকর। যেমন ধরুন মাসিকের মাধ্যমে কিন্তু প্রতিটা মেয়ে মানুষের শরীর থেকে বর্জ্য রক্ত গুলো বের হয়ে যায় আর যখন অতিরিক্ত রক্ত বের হতে থাকবে তখন বোঝা যাবে যে সেই মেয়েটি অনেক সময় রক্তশূন্যতা হয়ে যেতে পারে।
সেজন্য মাসিক সময় মত বন্ধ হওয়াটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সময়মতো মাসিক বন্ধ হয় না বিভিন্ন কারণে যেমন যদি শারীরিক অবস্থা একেবারে খারাপ থাকে আপনি যদি পুষ্টিকর খাবার না খান বা আপনার ইমিউনিটি ধরে রাখার মত ক্ষমতা যদি না থাকে তাহলে কিন্তু আপনার শরীরের এই ধরনের সমস্যা দেখা দিবে। আবার অনেক সময় যদি জরায়ুতে কোন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে কিন্তু মাসিক সহজে বন্ধ হতে চায় না এটাও খেয়াল রাখতে হবে।
ধরুন আপনার জরায়ুতে যদি টিউমার হয়ে থাকে বা সেখানে যদি ইনফেকশন হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার মাসিক শুরু হলে সেটা বন্ধ হবে না অনেক সময় মানুষ ভাবে সেটা হয়তো মাসিকের জন্য রক্তক্ষরণ হচ্ছে কিন্তু না যদি সেখানে টিউমার খারাপ অবস্থায় থাকে সেটা থেকেও রক্তক্ষরণ হতে পারে। সেজন্য আপনার যদি প্রতি মাসেই মাসিক বন্ধ হতে না চাই সে ক্ষেত্রে আপনি ঘরে বসে থাকতেন না দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাবেন কারণ কিছু কিছু রোগ আছে যতদিন নিজের মধ্যে রাখবেন তত বেশি খারাপ অবস্থায় চলে যাবেন।
মাসিক বন্ধ হওয়ার জন্য আপনারা কিছু ওষুধ খেতে পারেন এই ওষুধগুলো খেলে ঠিক সময় মত মাসিক বন্ধ হয়ে যাবে আবার আপনাদের ঘরে যদি নাপা থেকে থাকে তাহলে আপনারা মাসিক শুরু হওয়ার পর থেকে নাপা খাওয়া শুরু করবেন। যখন আপনারা নাপাক হওয়া শুরু করবেন তখন কিন্তু এটার ব্যথা অনেকটা কমে যাবে এবং মাসিকের ভালো হওয়ার সম্ভাবনা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে যার ফলে সময়ের মধ্যে মাসিক ভালো হয়ে যায়।