কাঠি দিয়ে গর্ভবতী পরীক্ষা

কাঠি দিয়ে গর্ভবতী পরীক্ষার সিস্টেম টা অনেকেই জানিনা আবার অনেকেই জানে না যে কিভাবে শিওর হওয়া যাবে কাছে দিয়ে পরীক্ষা করে গর্ভবতী কিনা। আপনাদের জন্য এবার আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এমন কিছু তথ্য এবং সিস্টেম জানাতে এসেছি যা থেকে আপনারা খুব সহজেই কাঠি দিয়ে গর্ভবতী পরীক্ষা করতে পারবেন এবং সঠিক রেজাল্টটা বুঝতে পারবেন।

গর্ভবতী হওয়ার আগে ৪০ থেকে ৪৫ সপ্তাহের মধ্যে আপনি প্রেগনেন্ট কিনা এটা জানার জন্য প্রথম অবস্থায় কাজে ব্যবহার করতে হয়। কাঠি ব্যবহার করে যখন আপনি দেখবেন যে আপনার পজিটিভ এসেছে তখনই আপনি ডাক্তারের কাছে যাবেন এবং গাইনী বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে চেকআপের ব্যবস্থা করবেন। কাঠি বিভিন্ন রকম হতে পারে কিছু কিছু কাঠি রয়েছে যেগুলো অনেক দামি আবার কিছু কিছু কাঠি রয়েছে যেগুলো একেবারে কমদামি কিন্তু তারপরেও আপনি যে কাঠি দিয়েই পরীক্ষা করেন না কেন আপনাকে সিওর হওয়ার জন্য ডাক্তারের কাছে যেতেই হবে।

যেকোনো কাঠি ব্যবহার করতে শুরু করলেই দেখবেন যে তার রেজাল্ট একই রকম আসে তবে কিছু কিছু কাঠি আছে যেগুলোতে ভুল রেজাল্ট দেখা দেয় সেজন্য যদি আপনার পজিটিভ আসে তাহলে অবশ্যই আপনি ডাক্তারের কাছে যাবেন শিওর হওয়ার জন্য। আবার অনেক সময় নেগেটিভ দেখা দেয় কিন্তু বাচ্চা পেটে থাকে সেক্ষেত্রে আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে কারণ একটি মেয়ে মানুষের যদি মাসিক ৪০ থেকে ৪৫ জন বন্ধ থাকে এবং সেই মেয়ে মানুষটা যদি বিবাহিত থাকে তাহলে অবশ্যই তার ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত।

কারণ ভুলবশত পেটে বাচ্চা চলে আসতেই পারে সে ক্ষেত্রে সঠিকভাবে জেনে নিতে হবে যে বাচ্চা পেটে এসেছে কিনা। যদি আপনি কাঠি দিয়ে পরীক্ষা করে থাকেন এবং ভাবেন যে নেগেটিভ এসেছে হয়তো আপনি প্রেগন্যান্ট না কিন্তু আপনার মাসিক বন্ধ হয়েছে এমনটা ভেবে থাকা উচিত নয় কারণ কাটিতে সবসময় সঠিক রেজাল্ট আসে না সেজন্য আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে হবে।

আপনি ডাক্তারের কাছে গেলে আল্ট্রাসনোগ্রাফির মাধ্যমেই সঠিকভাবে জেনে নিতে পারবেন যে আসলেই আপনি প্রেগনেন্ট হয়েছেন কিনা বা কোন সমস্যার জন্য আপনার মাসিক বন্ধ হয়েছে। অনেক সময় অনেক মেয়েদের এমনিতে মাসিক বন্ধ থাকে আবার নিয়মিত ভাবে মাসিক হতে চায় না সে ক্ষেত্রে যদি আপনি কাঠি ব্যবহার করেন তাহলে সেখানে নেগেটিভ আসবে কিন্তু তারপরেও আপনাকে একবার শিওর হতে হবে।

তবে কাঠি দিয়ে প্রথম অবস্থায় ব্যবহার করাটা বা পরীক্ষা করাটা অনেক বেশি প্রয়োজনীয় কারণ আপনি যদি ঘরে বসে পরীক্ষা করেন এবং সেটা যদি পজেটিভ হয় তাহলে আপনি ডাক্তারের কাছে গেলে একটু সুবিধা হয়। কারণ যখন আপনি ডাক্তারের কাছে যাবেন তখনও আপনাকে প্রথম অবস্থায় কাঠি দিয়ে পরীক্ষা করাবে এবং কাঠি দিয়ে পরীক্ষা করানোর পরে যদি পজেটিভ আসে বা নেগেটিভ আসে তবেই তারা আপনাকে ভালোভাবে চেকআপ করবে। যারা কাঠি ব্যবহার করতে পারেন না তারা কাছে যেভাবে ব্যবহার করবেন তা জেনে নিন আমাদের ওয়েবসাইট থেকে।

কাঠি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে প্রথমে একটি ভালো কাজে কিনতে হবে এবং তারপরে সকালবেলার প্রথম ইউরিন টি সংগ্রহ করতে হবে এরপরে কাঠির সাথে যে টিউব টা থাকবে সে টিউবটি দিয়ে তিন ফোঁটা ইউরিন কাঠের এক সাইডে দিতে হবে তারপরে যদি দুইটা দাগ উঠে তাহলে বুঝবেন যে পজেটিভ আর যদি একটি দাগ ওঠে তাহলে ভেবে নেবেন যে নেগেটিভ। আর যদি মাঝে মাঝে অবস্থায় থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যেতে হবে কারণ এটা শিওর হতে হবে যে আপনারটা পজিটিভ নাকি নেগেটিভ।

এছাড়াও আরো বিভিন্ন রকমের কাঠি রয়েছে তাই যে কাঠি আপনি কিনবেন সেটার ব্যবহার বিধি ওপরে দেয়া রয়েছে। সেখান থেকে আপনারা সঠিকভাবে সকল বিষয়টি জেনে নিতে পারবেন তারপরও আমাদের ওয়েবসাইটে এসে যে তথ্যগুলো পাবেন এগুলো আপনাদের অনেক বেশি কাজে লাগবে। যারা এ বিষয়গুলো জানতেন না তারা জেনে নিবেন কারণ এগুলো প্রতিদিনই সবার প্রায় প্রয়োজন পড়ে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *