এলার্জি যুক্ত শাক
এলার্জি যুক্ত খাবারের মধ্যে কিন্তু অনেক সময় শাকসবজিও পড়ে আর এই অ্যালার্জিযুক্ত শাকগুলো কি কি তা অনেকে জানা থাকে না সবাই ভাবে যে শাক খাওয়া ভালো স্বাস্থ্যের জন্য সেজন্য খেয়ে ফেলে কিন্তু এতে যে অনেক বেশি ক্ষতি হয় সেটা অনেকেই বোঝেনা।
তাই আমরা এবার আপনাদের জানানোর জন্য এলার্জিযুক্ত শাক নিয়ে এবারের তালিকাটি করেছি আপনারা এখান থেকে বুঝতে পারবেন যে কোন কোন শাক খেলে এলার্জি বাড়তে পারে এবং কোন কোন শাকসবজি থেকে আপনাদের দূরে থাকা উচিত। এলার্জি এমন একটি রোগ যা শুরু হলে মানুষের সহজে থামতে চায় না আবার এটা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন মানুষের হতে পারে যেমন কারো শরীরে হয় কারো চোখে হয় কারো কাশিতে হয় ইত্যাদি জায়গায় হয়।
তাই যার যে ধরনের এলার্জি রয়েছে সে সেভাবেই তার প্রতিকার করতে পারে কিন্তু সঠিকভাবে সঠিক তথ্য গুলো আগে জানতে হবে আর এলার্জির বিষয়টা খাদ্যে বেশি থাকে কারণ খাবারের একটু অনিয়ম হলে এলার্জি শুরু হয়ে যায় এবং সেখান থেকে গোটা শরীরে জ্বালা যন্ত্রণা বেড়ে যায়। এলার্জি হলে অতিরিক্ত গাচল করতে থাকে এবং চুল কত চুলকাতে এমন একটি পরিবেশ পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যায় যে কোনভাবে সেটা থামানো যায় না। সেজন্য যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা যদি পারেন ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন এবং ডাক্তারের দেখানো ওষুধ গুলো নিয়মিত খেতে থাকবেন তাহলে হয়তো কিছু সময়ের জন্য আপনারা অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
যে সকল শাকসবজি গুলো খেলে আপনাদের এলার্জি হবে না তা হলো পুঁইশাক কচু শাক ইত্যাদি। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইডারের তালিকা দেখে বুঝতে পারবেন যে কোন কোন খাবারগুলো আপনাদের খাওয়া উচিত এবং কোনগুলো খাওয়া উচিত নয়। এছাড়া আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে আসলে সকল প্রকার সকল তথ্য জানতে পারবেন আপনাদের যেটা জানার দরকার রয়েছে আপনারা সবকিছু আমাদের এখানে পেয়ে যাবেন। আবার এলার্জি হলে কোন ওষুধ খাবেন এবং কোন ওষুধ খেতে হয় সেগুলো আপনারা জানতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইট থেকে।
ঘরে যদি কোন এলার্জির ওষুধ না থাকে এবং আপনার যদি হুট করে এলার্জি শুরু হয়ে যায় তাহলে আপনি কি করবেন সে সকল পদ্ধতি গুলো পেয়ে যাবেন আমাদের এখানে। যদি হঠাৎ করে এলার্জি শুরু হয়ে যায় তখন অবশ্যই আপনি নারকেল তেল এবং কাপড় দিয়ে সে জায়গাটা ভালোভাবে ভিজিয়ে রাখবেন এতে অনেকটা জায়গাটা ঠান্ডা হবে এবং চুলকানি কমে যাবে। প্রত্যেকটা ঘরে হয়তো নারকেল তেল সবসময় থাকে সেজন্য যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা সতর্ক থাকবেন এবং এই সকল জিনিসগুলো নিজেদের কাছে রাখবেন তাহলে যেকোনো সময় যদি অ্যালার্জি চুলকানি উঠে তাহলে অবশ্যই আপনারা এটা ব্যবহার করতে পারেন।
এছাড়া যদি আপনাদের ঘরে ফিটকিরি থাকে তাহলে সে ফিটকিরি দিয়ে এলার্জি রত জায়গাটিতে পানি দিতে থাকবেন এবং সেই পানি যতক্ষণ আপনি দিবেন ততক্ষণ ওই জায়গাটা ঠান্ডা হয়ে যাবে এবং এলার্জির যে জীবাণুটা সেখানে থাকবে সেটাও দূর হবে। তবে যাদের খাবারে এলার্জি রয়েছে তারা অবশ্যই খাবার গুলো মেইনটেইন করবেন এবং কাছে সব সময় ওষুধ রাখবেন যদি আপনার কাছে ওষুধ না থাকে তাহলে সেটা কমানো একটু মুশকিল হয়ে যাবে।
আবার যদি আপনি এলার্জি যুক্ত খাবার খেয়ে ফেলেন তখন আপনি অবশ্যই ডবল ওষুধ খেতে পারেন এতে করে এনার্জি টা তাড়াতাড়ি দূর হবে। অনেক সময় অনেকের পছন্দের খাবারগুলোতে এলার্জি থাকে কিন্তু তারা তারপরেও সে খাবারগুলো খেয়ে ফেলে এবং পরে এলার্জি বেড়ে যায়। তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে হলে এই সকল বিষয়গুলোর উপর খেয়াল রাখতে হবে এবং এই ধরনের খাবার গুলো খেতে হবে না।
ডাক্তারের দেখানো পরামর্শ এবং ডাক্তারের দেয়া ওষুধগুলো নিয়মিত খেতে হবে তবে আপনারা সুস্থ ও স্বাভাবিকভাবে জীবন যাপন করতে পারবেন। যারা এই বিষয়গুলো জানেন না তারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে জেনে নেন এবং এগুলো জানা থাকলে আপনাদের আর হাসপাতাল পর্যন্ত যাবার প্রয়োজন পড়বে না ঘরে বসে সকল তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন।