কোল্ড এলার্জি থেকে মুক্তির উপায়

কোল্ড এলার্জি থেকে মুক্তির উপায় এবং কোল্ড অ্যালার্জি হলে আপনাদের কি কি করতে হবে সে সকল বিষয় নিয়ে আমাদের এবারের আয়োজন আপনারা যারা এই ধরনের এলার্জি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে সমস্যা রয়েছেন তারা আমাদের এই লেখাগুলো পড়লে বা আমাদের ওয়েবসাইটের এই তথ্যগুলো সংগ্রহ করলে ভালো থাকতে পারবেন।

এলার্জি এমন একটি সমস্যা যাদের রয়েছে তারা কোনোভাবেই সঠিকভাবে জীবন যাপন করতে পারে না কারণ একটু বেশি এদিক সেদিক হলেই দেখা যায় যে এলার্জি শুরু হয়ে যায় এবং মানুষ নানা রকম ভাবে কষ্ট পেতে থাকে। হঠাৎ করে অনেক সময় অনেক মানুষের এলার্জি শুরু হয়ে যায় কারণ বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন ধরনের এলার্জি রয়েছে কিন্তু এই অ্যালার্জি হওয়ার পরে একটি উপায় সেটা হল ওষুধ খাওয়া কারণ এলার্জি একেবারে ভালো করা সম্ভব হয় না।

আবার ডাক্তার দেখানোর পরেও ডাক্তার যে সকল ট্রিটমেন্ট দেয় সেগুলো নেয়ার পরেও হঠাৎ করে এলার্জি শুরু হয়ে যেতে পারে। যাদের অ্যালার্জি রয়েছে সেজন্য সব সময় তাদের এলার্জির ওষুধ কাছে রাখতে হয় কারণ যখন আপনার যেটাতে অ্যালার্জি আপনি যদি সেটা স্পর্শ করেন তারপরও আপনার সমস্যা শুরু হয়ে যাবে। অনেক মানুষের অনেক কিছুতে এলার্জি রয়েছে যেমন কিছু মানুষের রয়েছে ধুলাবালিতে অ্যালার্জি কিছু মানুষের খাবার এলার্জি আবার কিছু মানুষের রয়েছে ঠান্ডা লাগার এলার্জি।

আজকে আমরা যাদের কোল্ড এলার্জি রয়েছে তাদের বিষয় নিয়ে কিছু কথা বলব যেমন এই এলার্জি টা হলে কোন রকম কোন ঠান্ডা খাবার বা ঠান্ডার স্পর্শে যাওয়া যাবে না। অনেক সময় অতিরিক্ত গরম পড়ে তখন মানুষ যে কোন ধরনের ঠান্ডা কিছু খাবার খেয়ে নেয় যেমন ফ্রিজের ঠান্ডা পানি বা আইসক্রিম কোলড্রিংস ইত্যাদি।

কিন্তু কোল্ড এলার্জি যে সকল ব্যক্তিদের রয়েছে তাদের কোনোভাবেই এই সকল খাবার গুলো খেতে হবে না কারণ যখনই আপনি এ ধরনের খাবার খেতে শুরু করবেন তখনই আপনার অ্যালার্জি শুরু হয়ে যাবে আর যাদের কোল্ড এলার্জি রয়েছে তাদের ঠিক গা চুলকানো এরকম কোন সমস্যা কম হয় বেশিরভাগ তাদের হাঁচি হয় ঠান্ডা লেগে যায় গলা ব্যথা হয় গলাতে সমস্যা হয়।

অনেক সময় এ ধরনের মানুষের এতটা সমস্যা শুরু হয়ে যায় যে তাদের কাশি কোন ভাবে থামতেই চায় না এবং সে কফ এর সাথে রক্ত বের হয়ে আসতে থাকে তাই যাদের কোল্ড এলার্জি রয়েছে তারা কখনোই ঠান্ডা কোন খাবারের কাছে যাবেন না বা ঠান্ডা কিছু খাবেন না। এ ধরনের মানুষগুলোর গরমের সময় অনেক বেশি সমস্যা হয় আবার শীতের সময়ও তাদের সমস্যা হয় কারণ অতিরিক্ত শীতে যদি তারা একটু অনিয়ম করে তাহলে তাদের এই ধরনের সমস্যাটা শুরু হয়ে যায়।

তাই যাদের কোল্ড এলার্জি রয়েছে সেখান থেকে মুক্তি পেতে হলে তাদের ঠান্ডা থেকে দূরে থাকতে হবে এবং তাদের সব সময় উষ্ণ গরম পানি খেতে হবে বা উষ্ণ গরম খাবার খেতে হবে যেন কোন রকম ঠান্ডা তাদের না লাগে। যদি কোন রকম ঠান্ডা লেগে যায় দ্রুত ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং ডাক্তারের চিকিৎসা নিতে হবে কারণ ঠান্ডা লাগার সাথে সাথে আপনাদের কফে সমস্যা হবে যার ফলে ফুসফুসে ও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে ও এ ধরনের কাজ করতে হবে না।

কোল্ড এলার্জি যাদের রয়েছে তাদের শীতের সময় আরো বেশি সতর্ক থাকতে হবে কারণ কোনো রকম যদি শীত একটু লেগে যায় তাহলে সেটা সহজে ভালো হতে চাই না আবার সেখান থেকে জ্বর সর্দি কাশি হাছি নানা রকমের সমস্যা হয় এটা প্রায় ভাইরাস এর মত হয়ে যায়। সেজন্য যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তাদের একটু সতর্ক থাকতে হবে এবং নিজেকে সুস্থ থাকার জন্য এমন কিছু কাজ করা যাবে না যেন অনেক বেশি সমস্যা হয়ে যায়।

এই ধরনের রোগীদের যেকোনো সময় যেকোনো ধরনের সমস্যা শুরু হয়ে যেতে পারে তাই নিয়মিত ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং ডাক্তারের দেয়া ওষুধ সব সময় কাছে রাখতে হবে যেন যেকোনো সমস্যা হলেই সেটা সমাধান করা যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *