পাইলসের ফোলা কমানোর উপায়

পায়েসের ফোলা কমানোর উপায় রয়েছে যেগুলো আপনাদের অনেক বেশি প্রয়োজন একটি বিষয় কারণ যারা পাইলসে আক্রান্ত তারা সবসময় চেষ্টা করে কিভাবে এটা থেকে মুক্ত হওয়া যায়। বর্তমানে প্রায় অনেক মানুষই পালসের সমস্যায় ভুগে আর এই পাইলসের সমস্যা যে কতটা যন্ত্রণাদায়ক শুধুমাত্র তারাই জানে যাদের এই সমস্যাটা রয়েছে। মলদার দিয়ে রক্ত পড়া মলদার ফুলে যাওয়া এবং মলদার দিয়ে ব্যথা অনুভব করা সমস্যাটা কিন্তু পাইলসের সমস্যা।

এই সমস্যাটা যার একবার হয় তার কিন্তু আবারো হতে পারে কারণ যখনই তার একটু নিয়ম অন্যরকম হয়ে যাবে ঠিক তখনই এই সমস্যাটা আবার দেখা দেবে তাই যত দ্রুত সম্ভব এই সমস্যাটা থেকে মুক্তই হওয়া উচিত। যখন একটি মানুষের পাইলস হয় তখন কিন্তু মলদ্বার ফুলে যায় আর এই ফুলে যাওয়াটা কমানো কিন্তু সব থেকে বড় একটি বিষয়। পাইলস হলে মলদ্বারের ফোলা কমানোর জন্য যে সকল কাজগুলো আপনাদের করতে হবে তা আমাদের ওয়েবসাইটে সুন্দর মত দেয়া রয়েছে তার জন্য আপনাকে আমাদের এই লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে এবং আমাদের সঙ্গে থাকতে হবে শেষ পর্যন্ত।

যেকোনো ধরনের রোগের সমস্যা পেতে হলে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে আসতে পারেন কারণ আমরা আপনাদের সুবিধার জন্য সকল রোগের সকল তথ্যগুলো আমাদের এখানে খুব সুন্দর মত সাজিয়ে রেখেছি আপনারা যদি এই সমস্যাগুলোর কথা ভালোমতো জেনে থাকেন তাহলে কিন্তু প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা নিতে কোন অসুবিধা হবে না। পায়েস হলে পাইলসের ফুলে যাওয়ার সমস্যাটা দূর করতে হলে অবশ্যই আপনাকে এমন কিছু করতে হবে যেটাতে আপনার ব্যথা কমবে এবং ফোলাটাও কমে যাবে।

ফোলা কমানোর জন্য আপনাকে একটি পাত্র নিতে হবে সেখানে কয়েক টুকরা বরফ দিয়ে ওই পাত্রের মধ্যে বসে থাকতে হবে এমন ভাবে বসে থাকবেন যেন মলদ্বারে সেই ঠান্ডা পানির বা বরফের টুকরোগুলো ঠেকে থাকে তাহলে দেখবেন যে ফোলা অনেক অংশে কমে গিয়েছে এবং আপনার ব্যথা অনেকটা কমেছে। ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফোলা কমানোর জন্য কিন্তু এটা একটি বড় উপায় কারণ এটা ছাড়া আপনি আর কোনোভাবেই ব্যথা কমানো বা ফোলা কমানো কোন মাধ্যম পাবেন না হয়তো ব্যথার ওষুধ খেলে ব্যথাটা কমে যেতে পারে কিন্তু ফোলাটা বা সেখানকার কতটা কোনভাবে কমবে না।

এছাড়া আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে কিছু ওষুধ বা কিছু মলমের নাম সংগ্রহ করতে পারেন যখনই আপনাদের পাইলসের সমস্যা অতিরিক্ত হয়ে যাবে তখনই আপনারা ওই মলমগুলো ক্ষতস্থানে রাগাতে পারেন এতে করে কতটা খুব তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যাবে এবং আপনাদের যে ফোলা ভাবটা রয়েছে সেটাও কমে যাবে। ক্ষতস্থানটা ফুলে যায় সাধারণত সেখানে অতিরিক্ত আঘাত পাই এবং মলদ্বারের এক সাইড কেটে যায় যার ফলে বারবার ওখানে যে কোন ভাবে আঘাত লাগলে সেটা আরো বেশি ক্ষত হতে থাকে। আপনারা যারা এই সমস্যা নিয়ে রয়েছেন তারা অবশ্যই বুঝতে পারেন যে এটা আসলে কেমন হয় আর যারা বুঝতে পারেন না তারা আমাদের ওয়েবসাইটে কিছু ছবি দেয়া রয়েছে সেগুলো দেখে বুঝে নিতে পারেন।

তবে হ্যাঁ দীর্ঘদিন থেকে এই সমস্যা নিয়ে যারা রয়েছেন তারা দুটো ডাক্তারের কাছে যান যখন আপনি ডাক্তারের কাছে যাবেন তখন ডাক্তার ভালো মতো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বুঝতে পারবে যে আসলে আপনার পজিশন বা আপনার ওই জায়গাটার অবস্থা কেমন। যদি অনেক দিনে সমস্যাটা থাকে তাহলে কিন্তু একটি মানুষ মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে কারণ তার শরীরের অনেক রক্তই মলদ্বার দিয়ে বের হয়ে যায় এবং সেটার যন্ত্রণার কারণে মানুষ কোন কিছু ভালো লাগে না এবং মেজাজ একেবারে খিটখিটে হয়ে যায়।

যখন ডাক্তারের কাছে যাবেন এবং ডাক্তার যে মেডিসিন গুলো দেবে সেগুলো নিয়মিত সেবন করতে থাকবেন তখন দেখবেন যে ওই ব্যথাটা কমেছে এবং আপনি মানসিকভাবে অনেকটা শান্তি পাচ্ছেন কারণ এটা যন্ত্রণা অনেক বেশি হয়। আশা করছি এই ধরনের টিপস গুলো আপনাদের অনেক বেশি কাজে লাগবে এবং আপনারা যারা পাইলসের সমস্যা রয়েছেন তারা এই কাজগুলো করলে অবশ্যই ফোলা অনেকটা কমে যাবে এবং আপনারা ব্যাথা থেকেও আরাম পাবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *