এলার্জি জাতীয় খাবার কোনগুলো ও কি কি

যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তাদের এলার্জি জাতীয় খাবার গুলো জেনে রাখা অনেক বেশি প্রয়োজন। অনেকে আছে যারা কোন কোন খাবারে এলার্জি হয় এ বিষয়গুলোতে একবারেই জানে না। তাই আমরা এবার আপনাদের সুবিধার জন্য এই আয়োজনটি করেছি। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে কোন কোন খাবারে অ্যালার্জি হয় এবং কি কি খাবার গুলো তার সকল তালিকা পেয়ে যাবেন এবং এই খাবারগুলো এড়িয়ে চললে আপনারা এলার্জি থেকে মুক্তি পাবেন।

এলার্জি এমন একটি বিষয় যা প্রতিটা ঘরে ঘরে সবারই রয়েছে কিন্তু এই এলার্জি টা কন্ট্রোলে রাখা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় কারণ হঠাৎ করে এলার্জি শুরু হয়ে যেতে পারে মানুষের। সামান্য কিছু অনিয়ম হলেই মানুষের এলার্জি শুরু হয়ে যায় যেমন খাবারের বিষয়টা যদি একটু এমন তেমন হয় বা অনিয়ম হয়ে যায় তাহলে এলার্জি শুরু হয়। বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন ধরনের এলার্জি রয়েছে তাই যাদের যে বিষয়টাতে অ্যালার্জি রয়েছে সেইখান থেকে দূরে থাকাই ভালো অনেকের খাবারে অনেকে ধুলাবালি অনেকের ঠান্ডা লাগায় এলার্জি রয়েছে।

এর মধ্যে যাদের খাবার অ্যালার্জি রয়েছে তারা আমাদের এখান থেকে তালিকাটা দেখে নিতে পারেন এ তালিকা থেকে আপনারা দেখে নিবেন এবং বুঝতে পারবেন যে কোন কোন খাবার থেকে দূরে থাকলে আপনারা এই এলার্জি থেকে ভালো থাকতে পারবেন।

অনেক মানুষ আছে যারা এ বিষয়গুলো জানেনা অনেকে আছে যে সকল খাবার খায় এবং খাবারের পরে ওষুধ খেতে থাকে এতে শারীরিকভাবে আরো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আবার অনেকে রয়েছে যাদের হালকা চুলকানি হয় বা যারা বুঝতে পারে যে তাদের অ্যালার্জি হয়েছে বা হয়নি তারা ফার্মেসি গিয়ে যেকোনো একটি ওষুধ খেয়ে নেয় এতে তাদের কিছুদিনের জন্য অ্যালার্জি দূর হয় কিন্তু তারা সঠিকভাবে জানে না যে আসলে কোন খাবারে তার এলার্জি হচ্ছে।

নির্দিষ্টভাবে যে সকল খাবারে অ্যালার্জি হয় বা নির্দিষ্টভাবে যে খাবারটি খেলে আপনার সমস্যা দেখা দেয় সে খাবার থেকে আপনি অবশ্যই দূরে থাকবেন। কোন কোন খাবারে এলার্জি রয়েছে তা হলো দুধ গম ছয়া ডিম ফলো সবজি সেলফিশ চিনা বাদাম মাছ সাললফাইট। এই ধরনের খাবার গুলো খেলে মানুষের অ্যালার্জি হয় কিন্তু এ খাবারের মধ্যে আবার নানা রকম প্রকারভেদ রয়েছে যেমন সব মাছ খেলে কিন্তু এলার্জি হয় না। তাই আপনাকে জেনে নিতে হবে যে মাছের মধ্যে কোন কোন মাছ খেলে ঠিক এলার্জি শুরু হয় এবং এই সকল মাছগুলো থেকে কিভাবে দূরে থাকতে হবে।

যে ধরনের মাছে এলার্জি রয়েছে তা হলো সালমন টুনা ইত্যাদি সামুদ্রিক মাছ খেলে এলার্জি হয়। এছাড়াও ইলিশ মাছের প্রচুর এলার্জি হয় অনেকের তাই এ ধরনের মাছগুলো থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন কারণ আপনি যখন বুঝতে পারছেন যে আপনার কোন কোন মাছ খেলে এলার্জি বাড়তে পারে সে ধরনের মাছ আপনি না খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

শিশুদের মধ্যে প্রায়ই চিনা বাদামে এলার্জি দেখা যায়। তাই সিস্টার যখন চিনা বাদাম খাবেন তখন একটু খেয়াল রাখবেন যে তার এলার্জি হচ্ছে কিনা যদি একবার বুঝতে পারেন যে তার অ্যালার্জি হয়েছে তাহলে আর কখনো চেনা বাদাম শিশুদেরকে খাওয়াবেন না।

সেলফিশ এই এলার্জি টা খুবই কমন চিংড়ি কাকড়া ওয়েস্টার শামুক জাতীয় খাবার যার শক্ত খোল রয়েছে তার থেকে প্রায় এলার্জি হয়। তাই আপনারা এ জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকবেন কারণ অধিকাংশ মানুষ প্রায় ৬০% মানুষের এ ধরনের খাবার থেকে এলার্জি শুরু হয়। বেশ কিছু ফল ও সবজি থেকে অনেকের এলার্জি হয় যেমন বেগুন গাজর টমেটো পিচ কলা থেকে অনেকের এলার্জি হয় তাই এই ধরনের সমস্যা থেকে দূরে থাকতে হলে খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে।

প্রথমে বুঝে নিতে হবে যে কোন খাবারে কার এলার্জি রয়েছে এবং সেই সকল খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে তবে আমাদের তালিকা মতে এই ধরনের খাবারগুলোতে এলার্জি রয়েছে তাই আপনারা বুঝে বুঝে খাবার খেলেই বুঝতে পারবেন যে কোনটা আপনার খাওয়া উচিত নয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *