এম এম কিট খাওয়ার পরে মাসিক না হলে করণীয়

এম এম কিট খাওয়ার পরে মাসিক না হলে করণীয় এবং এম এম কিট খাওয়ার সঠিক নিয়ম ও কেন খেতে হয় এ বিষয়ে আমরা এবার আমাদের তথ্যগুলো দিয়ে সাজিয়েছে এ আয়োজনটি আপনারা যারা এ বিষয়ে জানতে চেয়েছেন আশা করছি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। এম এম কিট সাধারণত অসাবধানতায় গর্ভধারণ করলে বাচ্চা নষ্ট করার একটি পিল এটা আপনাকে নিয়মে করে খেতে হবে এবং আপনি যদি সঠিক নিয়মে খান তাহলে খুব তাড়াতাড়ি গর্ভের বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাবে এবং খুব তাড়াতাড়ি মাসিক ক্লিয়ার হয়ে যাবে।

বাচ্চা নষ্ট করার জন্য সাধারণত এম এম কিট সেবন করা হয় তবে অনেক সময় এম এম কিট সেবন করার পরে মাসিক হতে চায় না এটার কিছু কারণ রয়েছে। এম এম কিট খাবার আগে আপনাকে প্রথমে জানতে হবে এবং শিওর ভাবে হতে হবে যে আপনি প্রেগনেন্ট হয়েছেন কিনা কারণ যখন আপনি প্রেগন্যান্ট অবস্থায় এম এম কিট  গ্রহণ করবেন তখন এটা বেশি কাজে লাগবে আর যদি আপনি প্রেগন্যান্ট না হয়ে এই বিলটি সেবন করেন তাহলে আপনার নানা রকম ভাবে ক্ষতি হবে।

যাদের নতুন বিয়ে হয়েছে বা যারা বাচ্চা নিতে চায় না তারা এমার্জেন্সি ভাবে প্রেগন্যান্ট হয়ে যায় আর ইমার্জেন্সি ভাবে প্রেগন্যান্ট হলে যখন আপনি এম এম কিট খাবেন তখন আপনার মাসিক হবে এবং বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাবে সেই ক্ষেত্রে সাবধানতার সাথে এই পিলটা খেতে হবে। অনেক সময় অনেক মানুষ আছে যারা না বুঝে এটা গ্রহণ করে এতে তাদের নানা রকম সমস্যা হয় যেমন ব্লিডিং বন্ধ হতে চাই না অতিরিক্ত ব্লিডিং এর কারণে মাথা ঘুরে পড়ে যায় আবার খাদ্যের অনিহা দেখা দেয় ইত্যাদি। শারীরিক দুর্বলতা শুরু হয়ে যায় যদি আপনি বিনা কারণে এই পিলটি সেবন করেন।

আবার অতিরিক্ত যদি আপনি এম এম কিট গ্রহণ করেন এমার্জেন্সি প্রেগন্যান্সির জন্য তাহলে আপনার শরীর মোটা হয়ে যেতে পারে এবং সাইড ইফেক্ট দেখা দিতে পারেন। এম এম কিট খাওয়ার পর তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলে অনেক সময় 15 থেকে 20 দিন মাসিক বন্ধ থাকে। তবে এমএম কিট খাওয়ার ৭ থেকে ১০ দিন পর আবার টেস্ট করবেন যে গর্ভপাত হয়েছে কিনা অনেক সময় এম এম কিট খাওয়ার পরে গর্ভপাত হয় না যদি গর্ভপাত হয়ে যায় এবং মাসিক বন্ধ থাকে তাহলে ওষুধের সাইড ইফেক্ট এর কারনে এটা হতে পারে। যদি ১৫ দিনের বেশি হয়ে যাই মাসিক না হয় তাহলে গাইনি ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

কারণ এম এম কিট সাধারণত গর্ভপাতের জন্য ব্যবহার করা হয় আর যদি গর্ভপাত না হয় তাহলে কোন সমস্যার কারণে এটা হচ্ছে এটা ভাবতে হবে এবং যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের কাছে যেতে হবে তা না হলে বাচ্চা নষ্ট হবে না। এম এম কিট অনেক পাওয়ারফুল একটি ওষুধ তাই একেবারেই সমস্যা না হলে এটা সেবন করা উচিত নয় কারণ এটার সাইড ইফেক্ট এর কারনে আপনার নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে অনেক সময় অনেকের বাচ্চা নাও হতে পারে এম এম কিট অতিরিক্ত খাওয়ার জন্য।

হয়তোবা আপনারা এমার্জেন্সি গর্ভপাতের জন্য দুই একবার এটা সেবন করতে পারেন কিন্তু নিয়মিত যদি আপনারা এই ধরনের কাজ করে থাকেন তাহলে পরবর্তীতে আপনাদের বাচ্চা হতে সমস্যা হবে এবং দীর্ঘদিন ধরে নানা রকম সমস্যায় ভুগতে হবে। তাই যখন আপনার এটা সেবন করবেন অবশ্যই নিয়ম করে সেবন করবেন এবং যেকোনো সমস্যা হলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন অনেক সময় অনেকজন আছে যারা মানুষের কি এটা বলতে চায় না বা সঠিক তথ্য না জেনেই সেবন করে ফেলে যার ফলে তারা সমস্যায় পড়ে যায়।

আশা করছি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে এই লেখাগুলো পড়লে বাখান থেকে তথ্যগুলো সংগ্রহ করলে আপনারা সঠিক ভাবে এম এম কিট সেবন করতে পারবেন এবং জানতে পারবেন এটা সম্পর্কে। এম এম কিট খাওয়ার পরে মাসিক না হলে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করুন।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *