গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সাদা স্রাব

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সাদা স্রাব এর মধ্যেও পড়ে অনেক সময় এ বিষয়টা অনেকে জানে না তাই যারা জানতে চেয়েছেন তারা আমাদের এই লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন শেষ পর্যন্ত তাহলে আপনারা সাদা স্রাব সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে পারবেন এবং বুঝতে পারবেন এটা কখন কোন সময় হয়।

গর্ভবতী অবস্থায় সাদা স্রাব হবেই এটা একটি স্বাভাবিক বিষয় তবে গর্ভবতী অবস্থায় সাদাস্রাবের পরিমাণ একটু বেশি হয় তাই এটা নিয়ে ভয় বা ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। প্রতিটা মেয়ে মানুষের মাসিক হওয়ার এক থেকে দুই বছরের মধ্যে থেকে সাদা স্রাব আসা শুরু করে কারণ এই সাদা স্টার যখন জরায়ু দিয়ে আসে বা যোনিপথ দিয়ে আসে তখন সেটা উপকারের জন্য আসে। সাদাস্রাব আসার কারণটা হলো বাইরের কোন ময়লা যেন ভিতরে প্রবেশ না করতে পারে সেজন্য প্রতিটা মেয়েরই মাসিকের আগে বা প্রতিমাসে এই সাদাস্রাবটা হয়ে থাকে।

এক একটা মানুষের অভাব সময় সাদা স্রাব হয় আবার এক একটা মানুষের এক এক ধরনের সাথে স্টার হয় যেমন কারো বেশি হয় আবার কারো অনেক সময় কম হয়। তবে যাদের অতিরিক্ত সাদা স্রাব হয় তাদের কিন্তু শরীরের দিক থেকে এটা ক্ষতিকর কারণ অতিরিক্ত সাদা স্রাব হলে শরীর একেবারে খারাপ হয়ে যায় এবং মেয়ে মানুষ দুর্বলতা ফিল করে সেই জন্য অতিরিক্ত সাদাস্রাব হলে বিয়ের আগে ডাক্তারের কাছে যাওয়া প্রয়োজন।

গর্ভবতীদের অবশ্যই সাদা স্রাব হয় আর এই সাদা স্রাব কারণে তাদের জনি পথ দিয়ে ভেতরে কোন খারাপ কিছু প্রবেশ করতে পারে না এজন্য গর্ভবতীদের জন্য এটা অনেক বেশি প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। গর্ভবতীদের সাদা স্রাব একটু বেশি হয় কিন্তু অনেক সময় ভাবে অনেকজন যে গর্ভবতীদের সাদা স্রাব এত বেশি মনে হয় কোন সমস্যার লক্ষণ কিন্তু না এই সময়ে সাদাস্রাব একটু বেশি হবে তাই এটা স্বাভাবিক ভেবে নিতে হবে। গর্ভবতী অবস্থায় সাদাস্রাব ভেসে যাওয়ার কারণ হলো কিছু হরমোনার পরিবর্তনের জন্য।

যখন একটি মেয়ে গর্ভবতী হয় তখন তার শারীরিকভাবে নানা রকম পরিবর্তন আসে এবং এই গর্ভবতীর সময় এই পরিবর্তনের কারণেই সাদাস্রাব হয়। প্রতিটা মেয়ে মানুষেরই সাদা স্রাব হয় তবে একেক জনের একেক সময় হয় কারো হয় মাসিকের শুরুতে আবার কারো হয় মাসের যে কোন একটি সময়ে। তবে অবিবাহিত মেয়েদের জন্য এটা একটি স্বাভাবিক বিষয় কিন্তু যদি অবিবাহিত মেয়েদের অতিরিক্ত সাদা স্রাব হয় সেটা কিন্তু অস্বাভাবিকের দিকে চলে যায় সেজন্য সে সময়টা ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং চিকিৎসা নিতে হবে।

অনেক সময় কিছু কিছু মেয়ে মানুষের সাদা স্রাব এত বেশি হয় যে তারা শারীরিকভাবে দুর্বলতা ফিল করে এবং কোনোভাবেই কোন খাদ্য বা পুষ্টি তাদের গায়ে লাগেনা এবং তারা একেবারেই রোগা হয়ে থাকে। প্রতিটা জিনিসেরই একটি স্বাভাবিক বিষয় রয়েছে সেক্ষেত্রে যদি বিবাহের আগে এই ধরনের সাদাস্রাব অনেক বেশি দেখা দেয় তবে দেরি না করে ডাক্তারের কাছে যাওয়া অনেক বেশি উত্তম হবে।গর্ভবতীদের যখন সাদা স্রাব হয় তখন সাদা স্রাবের কালার কিছুটা ভিন্ন হতে পারে কারণ স্বাভাবিকের তুলনায় এ কালারটা অনেকটা গাঢ় হতে পারে।

কারণ বিয়ের আগে একরকম হয় আর গর্ভধারণের পরে একরকম হয় সেজন্য এই বিষয়টা নিয়ে চিন্তিত না হয়ে স্বাভাবিক ভাবে থাকা যায়। তারপরে সাদা স্রাবের জন্য যদি মনে হয় গর্ভবতী মায়ের কোন সমস্যা হচ্ছে তাহলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং চেকআপ করে বুঝতে হবে যে আসলে সেটা স্বাভাবিক আছে নাকি অনেক বেশি হচ্ছে।

তবে গর্ভবতীর এটা একটি লক্ষণ জরায়ুর মুখ থেকে থকথকে পিচ্ছিল টাইপের এই সাদা স্রাব নিয়মিত আসতে থাকে গর্ভবতীদের। এটা নিয়ে চিন্তার কোন কারণ নেই যখনই এটা অতিরিক্ত হতে থাকবে একটি বিবাহিত মানুষের তখন বুঝতে হবে যে সে প্রেগন্যান্ট কারণ এটা প্রেগনেন্টারি একটি লক্ষণ। আশা করছি আপনারা সবাই এই বিষয়টা বুঝতে পেরে অনেক বেশি উপকৃত হয়েছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *