পাইলস কেন হয়

বিভিন্ন কারণে পাইলস হয়ে থাকে তবে প্রথমত এটা হয় খাবারের অনিয়মতা এবং শারীরিক কিছু সমস্যার জন্য। প্রতিটা মানুষের প্রয়োজন এ সমস্যাটা কেন হয় তা জানার কারন যখন একটি মানুষ তার স্বাভাবিক জীবন যাত্রার মান একেবারে অনিয়মিতভাবে শুরু করে তখন কিন্তু তার শরীরে নানারকম সমস্যার সৃষ্টি হয়। বাইশের সমস্যাটা ভেতরের সমস্যা এটা কিন্তু নানা রকম ভাবে জটিলতার সৃষ্টি করে এবং যখন একটি মানুষের এই সমস্যাটা শুরু হয় তখন কিন্তু সে কোন ভাবেই শান্তিতে থাকতে পারে না কারণ এটা এতটাই কষ্টকর বিষয়।

যাদের এ ধরনের সমস্যা রয়েছে তাদের কিন্তু এই সমস্যাগুলো দীর্ঘদিন ধরে থাকে এবং সহজে ভালো হতে চায় না। কিছু কিছু মানুষ আছে এই সমস্যাগুলো নিয়ে ডাক্তারের কাছে যেতে চায় না কারণ তারা ডাক্তারের কাছে গিয়ে সঠিকভাবে এ সকল বিষয়ে তা খুলে বলতে পারে না সেজন্য কিন্তু এটাতে তাদের সমস্যা আরও দিন দিন বৃদ্ধি পেতে থাকে তাই আপনারা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের কাছে গেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। অনেক সময় অনেক মানুষ আছে যারা একেবারেই তৈলাক্ত খাবার বেশি খায় এবং তারা শরীরের উপরে কোন নজর দেয় না তারা কি খাচ্ছে কিভাবে চলাফেরা করছে তাতে তাদের কোন মাথা ব্যথা নেই এ ধরনের মানুষদের কিন্তু পাইলসের সমস্যাটা বেশি দেখা দেয়।

যখন এই সমস্যাগুলো অতিরিক্ত হয়ে যায় তখন সে মানুষটার শরীরে আরো নানারকম সমস্যা সৃষ্টি হয় যেমন যখন একটি মানুষের শরীর থেকে একেবারে লাল রংয়ের তাজা রক্ত বের হতে শুরু করবে তখন কিন্তু তার মানসিক ভাবে একটু সমস্যা দেখা দিতে পারে কারণ তার মধ্যে অতিরিক্ত চিন্তা চলে আসতে পারে কিভাবে ভালো হবে এবং কি করলে সে সুস্থ হতে পারবে। তবে যখন এই সমস্যাটা হয় তখন মলদ্বার দিয়ে রক্ত বের হতে শুরু করে কারণ অতিরিক্ত ফাস্টফুড খাওয়ার জন্য পেট একেবারে ক্লিয়ার হয় না বা তাদের মলত্যাগ হয় না ক্লিয়ার ভাবে যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য শুরু হয়ে যায়।

একটি ব্যক্তির যখন কোষ্ঠকাঠিন্য শুরু হয় তখন কিন্তু সে বাথরুমে গিয়ে অতিরিক্ত চাপ দেয় মলত্যাগের জন্য আর সেই চাপের ফলেই মলত্যাগ ছিড়ে মল বেরিয়ে আসে। যখন এভাবে বারবার কোষ্ঠকাঠিন্যের ফলে মল তাকে চেষ্টা করা হয় তখনই কিন্তু মলদ্বার ফেটে যায় এবং সেখানে অতিরিক্ত রক্ত পড়তে শুরু করে বল তার ফুলে যায় এবং মলদার ব্যথা হয়ে যায়। যখন মলত্যাগের সময় এভাবে মলদার ফেটে যাবে তখন কিন্তু সেটা চিকিৎসা করা অনেকটা কষ্টকর হয় কারণ আপনি তো নিজে নিজে সেখানে কিছু করতে পারবেন না তাহলে আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

দীর্ঘদিন ধরে যখন মানুষ এই সমস্যাটাই ভোগে এবং ডাক্তারের কাছে যায় না তখন কিন্তু মলদ্বারের সাইড দিয়ে একটি অংশ কেটে ঝুলে যায় যেটার মাধ্যমে বারবার এই সমস্যাটা দেখা দিতে পারে। যখন ডাক্তারের কাছে যাওয়া যায় তখন ডাক্তার অপারেশনের মাধ্যমে সে জিনিসটা কেটে ফেলে বা সেটা ওষুধের মাধ্যমে বের করে দেয়ার চেষ্টা করে যার ফলে মানুষটা একেবারে পাইলসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়ে যায়। তাই যারা এ ধরনের সমস্যায় রয়েছেন তারা অবশ্যই খাবারের নিয়ম করে নিবেন এবং নিয়মিত যে সকল খাবারগুলো খেলে শরীরের রক্ত হয় এবং মলত্যাগের সময় কোন রকম সমস্যা হয় না তারা চেষ্টা করবেন ওই সকল খাবার গুলো খেতে।

এ খাবার গুলোর মাধ্যমে আপনাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণের পুষ্টি যাবে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর হয়ে যাবে যার ফলে পাইলস বা ফিস্টুলার মতো সমস্যা আপনার ধারে কাছে বসতে পারবে না। এই তথ্যগুলো আপনাদের অনেক বেশি কাজে লাগবে আমরা শুধুমাত্র আপনাদের সুবিধার জন্য এ ধরনের আয়োজনগুলো করেছি আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের পুরো বিষয়গুলো ভালোভাবে ঘুরে দেখবেন যে আপনাদের স্বাভাবিক জীবনে যা যা প্রয়োজন সব কিছু রয়েছে। ধন্যবাদ সবাইকে আশা করছি আপনারা অনেক বেশি উপকৃত হয়েছেন আমাদের এই তথ্যগুলোতে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *